ঢাবির জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ৭৫ শিক্ষার্থী

ঢাবি প্রতিনিধি
প্রকাশ: ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২০:২০
-67bdd1b63be75.jpg)
২০২১ এবং ২০২২ সালের স্নাতক (সম্মান) পরীক্ষায় অসাধারণ ফলাফলের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জীববিজ্ঞান অনুষদভুক্ত বিভিন্ন বিভাগের ৭৫ জন মেধাবী শিক্ষার্থীকে ‘ডিনস অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে
উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে শিক্ষার্থীদের হাতে এই অ্যাওয়ার্ড তুলে দেন।
জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. এনামুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা এবং কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. এম. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারপার্সন অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করেন। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মিহির লাল সাহা।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান মেধাবী শিক্ষার্থীদের দেশের সামাজিক সম্পদ হিসেবে অভিহিত করে বলেন, বাংলাদেশকে একটি উন্নত দেশে পরিণত করতে মেধাবীদের সঠিকভাবে কাজে লাগাতে হবে। তিনি ডিনস অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্তদের অভিনন্দন জানান। দেশে সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং বিশ্ববিদ্যালয় ও অ্যালামনাইদের মধ্যে সম্পর্ক জোরদার করার ক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা পালনের জন্য তিনি মেধাবী শিক্ষার্থীদের প্রতি আহ্বান জানান।
উল্লেখ্য, মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের ১০ জন, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের ১০ জন, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের ১০ জন, প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের ১০ জন, মনোবিজ্ঞান বিভাগের ৫ জন, অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগের ১০ জন, মৎস্যবিজ্ঞান বিভাগের ১০ জন এবং জিন প্রকৌশল ও জীবপ্রযুক্তি বিভাগের ১০ জন শিক্ষার্থী ডিনস অ্যাওয়ার্ড লাভ করেছেন।
অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্তরা হলেন- সুমাইয়া জান্নাত সুপ্তি, সাদিয়া আফরোজ এশা, আনোয়ার হোসেন রায়হান, কারিবা হাসান, অর্পিতা হোসেন মুক্তা, মারজুকা এহসান, নাহলা নূর, শুভাব্রত ঘোষ, সুমাইয়া শারমিন এবং ওয়াসি আহমেদ (মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ), আবিদা আঞ্জুম, মো. তানবীর হাসান শিশির, মো. তানজিম আহমেদ, ফাবলিহা তাহসিন মাইমা, সাবিহা সুলতানা, বিনতে আমজেদ তাবাসসুম, ফারিহা নাজনীন তন্দ্রা, তাসফিয়া তাবাসসুম রাইসা, সিদ্দিকা বেগম ও শাজনীন জাহান শৈলী (উদ্ভিদবিজ্ঞান), ইসমত জামান উর্বশী, সালাহুন আমিরা, পপি রানী দাস, সেতু মল্লিক, মো. নাঈম হোসেন, হাজবুন তাসনিম, রাজিয়া সুলতানা সেতু, ফারজানা আক্তার, হুমাইরা হাবিবা এবং সিয়াম ফেরদৌস ইমন (প্রাণিবিদ্যা), আনহা তাসনিম, আফরা আঞ্জুম সুমাইয়া, জয়তি মন্ডল, মাহিয়া আহমেদ, মোহাম্মদ মামুনুর রশীদ, খালিদ হাসান রাজ, ইবতিদা নুসায়বা মুশাররাত, দেবযানী রাহা কথা, ইমাম হোসেন এবং ওমর ফারুক (প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান), আলিমা আক্তার মিথিলা, নাহিদা সুলতানা, মানাল মাহবুব খান, তমা অধিকারী এবং আ.ন.ম. আবদুল্লাহ (মনোবিজ্ঞান), আতিকা, মো. হাসিবুল হাসান, কল্পনা আক্তার, মির্জা তৌসিফ হক, ফারদিন ফরহাদ, মোহাম্মদ আজিজুল হক, সুদীপ্ত চৌধুরী চৈতি, আতিক আবরার রহমান, ইনশিরা আফরোজ সেতু এবং মো. আরিফুর রহমান (অণুজীব বিজ্ঞান), মো. ইমরান খান, সৈকত দাস, ফাতেমা বিনতে রেজাউল, সুমাইয়া শাফরিন, সুমাইয়া বিনতে সালাম, সুরাইয়া ইসলাম পিয়া, রাজিয়া সুলতানা রুমান, মো. জাফরুল ইসলাম, মোসাদ্দিক আল হক ও সুমাইয়া আক্তার (মৎস্যবিজ্ঞান), রিফা নাওয়ার, অনিক বিশ্বাস, সুপান্থ দে, তাহমিনা আক্তার, মো. আমিনুল ইসলাম, মো. তামজিদ হোসেন তানিম, খালিদ শাহরিয়ার, অনিক মজুমদার, জয়ত্রী সরকার এবং সুব্রত কর্মকার (জিন প্রকৌশল ও জীবপ্রযুক্তি)।
এমএমআই/বিএইচ