Logo

খেলা

সাব্বিরের দুর্দান্ত ইনিংসের পরও জিততে পারল না ঢাকা

Icon

স্পোর্টস ডেস্ক

প্রকাশ: ০৯ জানুয়ারি ২০২৫, ২৩:০৪

সাব্বিরের দুর্দান্ত ইনিংসের পরও জিততে পারল না ঢাকা

ছবি : সংগৃহীত

বিপিএলে ২০২০ সালের ৮ জানুয়ারি কুমিল্লা ওয়ারিয়র্সের হয়ে সর্বশেষ ফিফটি পেয়েছিলেন সাব্বির রহমান। আজ দীর্ঘ ৫ বছর পর চিটাগং কিংসের বিপক্ষে ঢাকা ক্যাপিটালসের হয়ে ৩৩ বলে ৮২ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে ৫ বছরের অপ্রাপ্তি ঘুচিয়েছেন সাব্বির। তবে সাব্বিরের ঝোড়ো ইনিংসের পরও পাত্তা পায়নি তাঁর দল।

ঢাকার দেওয়া ১৭৮ রানের লক্ষ্যে চিটাগং কিংসের ব্যাটসম্যানরা দাপটের সঙ্গে ম্যাচ জিতেছে। উসমান খানের ফিফটিতে ৩ বল হাতে রেখেই ৭ উইকেটের জয় পেয়েছে কিংস। এই হারে টানা ৫ ম্যাচ হেরে সবার তলানিতে শাকিব খানের মালিকানাধীন ঢাকা।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে কিংসের দুই ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন ও উসমান খান উড়ন্ত সূচনা এনে দেন। পাওয়ার প্লেতে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৫৫ রান তোলে চিটাগং।

অফ ফর্মে থাকা পারভেজ ইমন ইনিংসের সপ্তম ওভারে ১৬ বলে ১৭ রান করে ফারমানুল্লাহ শাফির বলে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন। ইমন ফিরে গেলেও এক প্রান্ত দাঁড়িয়ে থেকে এবারের বিপিএলে নিজের দ্বিতীয় ফিফটি তুলে নেন পাকিস্তানি ব্যাটসম্যান উসমান খান।

১১তম ওভারেই চিটাগংকে এক শ রান পার করায় গ্রাহাম ক্লার্ক ও উসমান খানের জুটি। কিংসের জয় তখন সময়ের ব্যাপার মনে হচ্ছিল। তখনই ধাক্কা! ১২তম ওভারে উসমান খানকে (৩৩ বলে ৭ চার ৩ ছক্কায় ৫৫ রান) প্যাভিলিয়নে ফেরান মোস্তাফিজুর রহমান। দলীয় ১৫০ রান পেরোনোর আগে ফেরেন ক্লার্কও (৩২ বলে ৩৯)। তবে এ দুজন ফিরে গেলেও চিটাগংয়ের জয় নিশ্চিত করে ফেরেন শামিম হোসেন পাটওয়ারী ও মোহাম্মদ মিঠুন। চিটাগং অধিনায়ক মিঠুন শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন ২২ বলে ৩৩ রানে, তবে চিটাগংয়ের জয় নিশ্চিত হয়েছে মূলত শামিমের ঝড়ে। বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যানের ১৪ বলে ৩০ রানের ক্যামিওতে ৪ চারটি, ছক্কা ১টি।  

এর আগে লিটন দাসকে বাদ দিয়ে নামা ঢাকা ব্যাট করতে নেমে ১১ ওভারের ভেতর ৬৬ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে। কিন্তু মাঝ ওভারে চিটাগংয়ে বোলারদের নিয়ে রীতিমতো ছেলেখেলা করেছেন সাব্বির রহমান। ডানহাতি এই ব্যাটসম্যানের ৩ চার ও ৯ ছক্কায় ৩৩ বলে ৮২ রানের বিধ্বংসী ইনিংসে ১৭৭ রানের সংগ্রহ পায় ঢাকা ক্যাপিটালস।

বিএইচ/

Logo
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন প্রধান, ডিজিটাল সংস্করণ হাসনাত কাদীর