পর্যবেক্ষণে ড্রোন ইউনিট
বিশ্ব ইজতেমার প্রতিটি খিত্তায় থাকবে দুইজন ফায়ার ফাইটার
![Icon](https://www.bangladesherkhabor.net/uploads/settings/ezgif-7-c58f72a6c2icon-2-1730277221.png)
বাংলাদেশের প্রতিবেদক
প্রকাশ: ৩০ জানুয়ারি ২০২৫, ১৯:১০
![বিশ্ব ইজতেমার প্রতিটি খিত্তায় থাকবে দুইজন ফায়ার ফাইটার](https://www.bangladesherkhabor.net/uploads/news_photos/2025/01/30/Bangladesher-Khabor-Shoyeb-(2)-679b7a3ce5952.jpg)
ছবি : বাংলাদেশের খবর
গাজীপুরের টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে আগত মুসুল্লি ও বিদেশি মেহমানদের অগ্নি নিরাপত্তা দিতে ও প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদানে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সদর দপ্তর। দিনরাত ২৪ ঘণ্টা সেবা পেতে মোবাইল নম্বর চালুসহ খোলা হয়েছে অস্থায়ী নিয়ন্ত্রণ কক্ষও।
পুরো ইজতেমা ময়দানে অগ্নিনিরাপত্তা দিতে প্রস্তুত রাখা হয়েছে ৩৭৪ জন জনবল। এদের মধ্যে তাৎক্ষণিক অগ্নি দুর্ঘটনা মোকাবেলায় প্রতিটি খিত্তায় ফায়ার এক্সটিংগুইসার, ফায়ার হুক, ফায়ার বিটারসহ দুইজন করে ফায়ার ফাইটার সবসময় দায়িত্ব পালন করবেন।
আজ বৃহস্পতিবার ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সদর দপ্তর থেকে পাঠোনো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তর জানায়, অগ্নিনিরাপত্তা ও ইজতেমা ময়দান পর্যবেক্ষণে রাখার জন্য বিভিন্নস্থানে দুটি ফায়ার নিয়ন্ত্রণ কক্ষ স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণে ড্রোন ইউনিট মোতায়েন করা হয়েছে। ইজতেমা ময়দানে ফায়ার সার্ভিসের সেবা পেতে ০১৯০১০২০৮৬৫ এই মোবাইল নম্বর ও ০২২২৪৪১০০৮২ নম্বরটি ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে। অগ্নিনিরাপত্তা প্রদানে ময়দানের বিভিন্নস্থানে ৪টি পানিবাহী গাড়ি, ৩টি অ্যাম্বুলেন্স, ১৪টি পাম্প, ২২০টি ফায়ার এক্সটিংগুইশার, ১৩টি জেনারেটর, ১২৮টি ওয়াকিটকি, ১৫০টি ডেলিভারি হোজ, ১৪টি ব্রাঞ্চ পাইপ প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
এছাড়াও নৌÑদুর্ঘটনা প্রতিরোধে তুরাগ নদীতে (কামারপাড়া ব্রিজের নিচে) রেসকিউ স্পিড বোট ও ৪ জনের ডুবুরি দল প্রস্তুত রাখা হয়েছে। দ্রুত অগ্নিনির্বাপণে পানি প্রদানের জন্য তুরাগ নদীর তীরে ৬টি, বিভিন্ন রিজার্ভারে ৫টি পাম্প স্থাপন করা হয়েছে। টঙ্গী, উত্তরা ও জয়দেবপুর ফায়ার স্টেশনগুলো ইজতেমাকালীন স্ট্যান্ডবাই রাখা হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এনএমএম/এমআই