বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে
জামায়াতের বড়শি, বিএনপির জাল
![Icon](https://www.bangladesherkhabor.net/uploads/settings/ezgif-7-c58f72a6c2icon-2-1730277221.png)
ডিজিটাল ডেস্ক
প্রকাশ: ২৭ জানুয়ারি ২০২৫, ১০:২৫
বড় ঐক্যের প্রস্তুতি ইসলামি দলগুলোর
বাংলাদেশের খবরের প্রধান প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইসলামি দলগুলোর মধ্যে নির্বাচনী ঐক্য হতে পারে। এ বিষয়ে দলগুলোর মধ্যে নিয়মিত সভাও হচ্ছে। যদিও সেটা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। বর্তমানে দলগুলো এককভাবে নির্বাচনের জন্য নিজেদের প্রার্থীদের প্রস্তুত করছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়।
অতীতের নির্বাচনগুলোতে আসন ও ভোট পাওয়ার হার অনেক কম। এবার ইসলামপন্থি দলগুলো দেশজুড়ে সভা- সমাবেশ করছে, সমর্থকদের সক্রিয় করছে। ইসলামি দলগুলোর নেতারা বলছেন, বিভিন্ন সময় জোটবদ্ধ নির্বাচন হওয়ায় ভোটের হার স্পষ্টভাবে উঠে আসেনি।
দায়বদ্ধ করার সুপারিশ নিয়ে আপত্তি সিইসির
প্রথম আলোর প্রধান সংবাদে বলা হয়েছে, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শুরুর আগেই বিতর্ক তৈরি হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ উঠলে, তা তদন্তে সংসদীয় কমিটিকে ক্ষমতা দেওয়াসহ সংস্কার কমিশনের অন্তত তিনটি সুপারিশ নিয়ে জোরালো আপত্তি তুলেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। তাঁর মতে, সংস্কার কমিশনের এসব সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) স্বাধীনতা খর্ব হবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। এমনকি কিছু সুপারিশ সংবিধানের চেতনার বিরুদ্ধে।
সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণে আলাদা কর্তৃপক্ষ গঠন করা, ইসির অর্থ বরাদ্দ, মেয়াদ-পরবর্তী সময়ে নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ উঠলে, তা তদন্তে সংসদীয় কমিটিকে ক্ষমতা দেওয়া—এ রকম কিছু সুপারিশ ইসির স্বাধীনতা খর্ব করবে বলে মনে করেন সিইসি। গতকাল রোববার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে ‘আরএফইডি টকে’ সিইসি বলেন, ‘আমাকে যদি পার্লামেন্টের স্ট্যান্ডিং কমিটির (সংসদীয় স্থায়ী কমিটি) কাছে যেতে হয়, তাহলে আমার স্বাধীনতা থাকবে কোথায়?’
নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন ১৫ জানুয়ারি তাদের সুপারিশের সারসংক্ষেপ প্রকাশ করেছে। সেখানে ক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি ইসিকে দায়বদ্ধ করার বিষয়ও রয়েছে। এ জায়গায় আপত্তি রয়েছে সিইসির।
আইনের প্রস্তাব করতে পারবে না উচ্চকক্ষ
প্রথম আলোর দ্বিতীয় প্রধান সংবাদে বলা হয়েছে, দ্বিকক্ষবিশিষ্ট জাতীয় সংসদ হলে উচ্চ ও নিম্নকক্ষের ক্ষমতা বা কাজ কী হবে—এ প্রশ্নে নানা আলোচনা চলছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। বিএনপিসহ বিভিন্ন দল দুই কক্ষের সংসদ চায়। তারা অবশ্য দুই কক্ষের কাজ বা ক্ষমতার ব্যাপারে কোনো প্রস্তাব প্রকাশ করেনি। উচ্চকক্ষ ও নিম্নকক্ষের ক্ষমতা ও এর পার্থক্য নিয়ে বিস্তারিত সুপারিশ করেছে সংবিধান সংস্কার কমিশন।
সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানিয়েছে, সংবিধান সংস্কার কমিশনের সুপারিশে বলা হয়েছে, জাতীয় সংসদ দ্বিকক্ষবিশিষ্ট হলে উচ্চকক্ষ কোনো আইন প্রণয়নের প্রস্তাব করতে পারবে না। তবে অর্থ বিল ছাড়া অন্য সব বিল বা আইনের খসড়া নিম্নকক্ষে পাস হওয়ার পর তা উচ্চকক্ষে তুলতে হবে। উচ্চকক্ষ বিল অনুমোদনের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় সংশোধনীর সুপারিশ করে তা নিম্নকক্ষে ফেরত পাঠানোর ক্ষমতা রাখবে। তবে তাদের সে সুপারিশ আমলে নিতে নিম্নকক্ষ বাধ্য থাকবে না। চূড়ান্ত বিচারে আইন করার ক্ষমতা নিম্নকক্ষের হাতেই থাকবে।
জাহাজবাড়ী হত্যায় নেতৃত্ব দেওয়া মাসুদ এখন রংপুরে
আমার দেশের প্রধান প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাজধানীর কল্যাণপুরের জাহাজবাড়ীর হত্যাযজ্ঞে নেতৃত্বদানকারী সেই পুলিশ কর্মকর্তা মিরপুর পুলিশের উপকমিশনার মাসুদ আহম্মেদ এখন রংপুর রেঞ্জে চাকরি করছেন। পুলিশের নথিপত্রে তার নেতৃত্বে অভিযানের কথা বলা হলেও তার দাবি, এই জঙ্গি অভিযান ও হত্যাযজ্ঞের কিছুই তিনি জানেন না। নিজেকে নির্দোষ দাবি করে তিনি হত্যাযজ্ঞের দায় চাপিয়েছেন ডিবি পুলিশ, সোয়াট এবং কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের ওপর।
তিনি বলেন, অভিযানের পর মনিরুল স্যার, মারুফ স্যার, বাতেন স্যার, কৃষ্ণ স্যার - এক কথায় সব সিনিয়র অফিসার ঘটনাস্থলে ছিলেন। মিরপুর জোনের ডিসি হওয়ায় আনুষ্ঠানিকতার অংশ হিসেবে তাকে ঘটনাস্থলে যেতে হয়েছিল। তাকে অন্ধকারে রেখে পুরো অভিযান চালানো হয়েছে।
রাতে নিউমার্কেট এলাকা রণক্ষেত্র
কালের কণ্ঠের প্রধান সংবাদে বলা হয়েছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল রবিবার রাতে রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকার নীলক্ষেত মোড়ে হওয়া সংঘর্ষে সাংবাদিকসহ সাতজন আহত হয়েছেন। লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলার পাশাপাশি ইটপাটকেল ছোড়া হয়। এ সময় আশপাশের এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
এক পর্যায়ে টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে দেন শিক্ষার্থীরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে পুলিশ। গত রাত আড়াইটা পর্যন্ত দফায় দফায় দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ক্যাম্পাসে কয়েক শ পুলিশ মোতায়েনের পাশাপাশি দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়।
কার ক্ষতি কার লাভ
বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রধান সংবাদে বলা হয়েছে, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর টানাপোড়েন বেড়েই চলেছে। দিন দিন দূরত্ব দীর্ঘ হচ্ছে পুরনো দুই মিত্র দলে।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন এককভাবে করার সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে উভয় দলই। জামায়াতের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী বৈঠকে এ কথা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন দলের আমির ডা. শফিকুর রহমান। দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপিও তার নিজের মতো করে প্রস্তুতি নিচ্ছে সারা দেশের সব আসনে। প্রতিদিনই কোনো না কোনো এলাকায় কর্মসূচিতে ভার্চুয়ালি অংশ নিচ্ছেন দলের শীর্ষনেতা তারেক রহমান। তাঁরাও এককভাবেই জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। উভয় দলের নির্ভরযোগ্য সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
দুই দলের নির্বাচন প্রস্তুতির শুরুতেই হঠাৎ করে দূরত্ব বাড়তে শুরু করেছে। সেই সঙ্গে অনেকের মধ্যে প্রশ্ন তৈরি হচ্ছে- দুই দলের মধ্যে এমন দূরত্ব, অবিশ্বাস, আস্থাহীনতা তৈরি হলে কার ক্ষতি কার লাভ!
মুখোমুখি ঢাবি ও সাত কলেজ
শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে উত্তাল রাত
সমকালের প্রধান প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) অধিভুক্ত সাত কলেজের শিক্ষার্থী ও ঢাবি শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। রোববার রাত ১১টার দিকে নীলক্ষেত মোড়-সংলগ্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তি ও গণতন্ত্র তোরণের সামনে এ ঘটনা শুরু হয়। রণক্ষেত্রে পরিণত হয় নীলক্ষেত ও নিউমার্কেট এলাকা। মুহুর্মুহু সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার গ্যাসের শেল নিক্ষেপে মধ্যরাতে কেঁপে ওঠে আশপাশ। রাত আড়াইটায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত উভয় পক্ষ মুখোমুখি অবস্থানে ছিল। থেমে থেমে চলছিল ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া। এতে অন্তত ৬ জন আহত হয়েছেন। তাৎক্ষণিক তাদের নাম জানা যায়নি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অতিরিক্ত পুলিশ ও চার প্ল্যাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ঢাবিতে আজ সোমবার সব ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত করেছে প্রশাসন।
ঘটনাস্থলে দেখা যায়, লাঠিসোটা ও রড হাতে নিয়ে সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা ঢাকা কলেজের সামনে অবস্থান করছেন। আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা নীলক্ষেত, চন্দ্রিমা সুপার মার্কেট এলাকায় জড়ো হয়ে আছেন। সড়কের কয়েকটি স্থানে টায়ারে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। মধ্যরাতে ইডেন কলেজের কয়েকশ ছাত্রী সড়কে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন।
জামায়াতের বড়শি, বিএনপির জাল
সমকালের দ্বিতীয় প্রধান প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগ ভোটে থাকতে পারবে না ধরে নিয়ে আসছে সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রতিদ্বন্দ্বী বলয় গড়ার চেষ্টা করছে একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামী। ধর্মভিত্তিক দলের জোট এবং অন্যদের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতার এ প্রচেষ্টা আটকাতে তৎপর বিএনপিও। জামায়াত যে দলগুলোর দিকে হাত বাড়াচ্ছে, বিএনপিও সেগুলোকে কাছে টানছে।
শেখ হাসিনার পতন ঘটানো গণঅভ্যুত্থানের ছাত্রনেতাদের সঙ্গে বিএনপির প্রকাশ্য বিরোধ ও জামায়াতের বন্ধুভাব থাকলেও দু’পক্ষই যোগাযোগ রাখছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সূত্র এবং নেতারা সমকালকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
‘বড়শি ফেলে’ জামায়াত সময় নিয়ে যাদের কাছে আনছে, বড় দল বিএনপি আসন এবং জাতীয় সরকারে জায়গা দেওয়ার ‘জাল ফেলে’ তাদের নিজের দিকে তুলে নিচ্ছে। ভোট-জোটের এমন প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে রাজনীতিতেও।
পুতুল কানাডার নাগরিক!
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ পেতে জালিয়াতি
যুগান্তরের প্রধান সংবাদে বলা হয়েছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) পদ নেওয়ার সময় সায়মা ওয়াজেদ পুতুল কানাডার (পাসপোর্টধারী) নাগরিক ছিলেন। বাংলাদেশি নাগরিক পরিচয়ে মায়ের প্রভাব খাটিয়ে তিনি ডব্লিউএইচওর পদ বাগিয়ে নিয়েছেন। দুদকের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
কমিশনের নিয়মিত ব্রিফিং শেষে আলাপকালে দুদক কর্মকর্তা জানান, রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপব্যবহার এবং নিয়মবহির্ভূত কার্যকলাপের আশ্রয় নিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে ডব্লিউএইচওর আঞ্চলিক পরিচালক নিয়োগ দেওয়ার অভিযোগে বেশকিছু পদক্ষেপ নিয়েছে দুদক। অভিযোগের ওপর পরিচালিত অনুসন্ধানে পাওয়া প্রাথমিক তথ্য থেকে জানা গেছে, সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক হিসাবে বাংলাদেশের মনোনয়নের ভিত্তিতে পদায়নের জন্য রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপব্যবহার এবং নিয়মবহির্ভূত কার্যকলাপের আশ্রয় নেওয়া হয়েছে।
সাবেক অর্থমন্ত্রী কিবরিয়া হত্যার ২০ বছর
কিলিং মিশনে টাকা দেন সালমান এফ রহমান
যুগান্তরের দ্বিতীয় প্রধান সংবাদে বলা হয়েছে, সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এএমএস কিবরিয়াকে হত্যার মিশনে জড়িত ছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। শুধু তাই নয়, আওয়ামী লীগের তিনজন গুরুত্বপূর্ণ সাবেক এমপি আবু জাহির, মজিদ খান এবং ডা. মুশফিক চৌধুরীও ওই হত্যার মিশনে জড়িত ছিলেন। নিহত সাবেক মন্ত্রীর ছেলে ড. রেজা কিবরিয়া এমন গুরুতর অভিযোগ করেছেন। আজ ২৭ জানুয়ারি সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এএমএস কিবরিয়া হত্যার ২০ বছর। নারকীয় ওই হত্যার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে যুগান্তরকে এমন ভয়ানক তথ্য দিয়েছেন রেজা কিবরিয়া।
সূত্রমতে, দফায় দফায় তদন্তের বেড়াজালে আটকে থাকা এ হত্যাকাণ্ডের বিচার এখনো আলোর মুখ দেখছে না। নানা জটিলতায় বিচার কার্যক্রম দীর্ঘসূত্রতায় পড়েছে। এ হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্তই হয়নি বলে শুরু থেকে দাবি করে আসছে নিহতের পরিবার। তাদের অভিযোগ একটি অসমাপ্ত তদন্তের মাধ্যমে বিচার করার চেষ্টা করেছিল আওয়ামী লীগ সরকার। এতে বাঁচানোর চেষ্টা করা হয়েছে প্রকৃত অপরাধীদের-এমন দাবি জানিয়েছেন তারা। এ অবস্থায় বিচার নিয়ে হতাশা থাকলেও এখন সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বিচারটি আলোর মুখ দেখতে পারে বলে মনে করছেন নিহতদের পরিবার ও স্থানীয়রা।
এসবি/এনজে