Logo

নির্বাচিত

বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে

‘অনুসন্ধানে অনীহা দুদকের’

Icon

ডিজিটাল ডেস্ক

প্রকাশ: ১৫ মার্চ ২০২৫, ০৯:৫১

‘অনুসন্ধানে অনীহা দুদকের’

সমকাল প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘ভারতের ঋণে দুই সড়ক, বাংলাদেশের লাভ নিয়ে প্রশ্ন’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতীয় ঋণে (এলওসি) আশুগঞ্জ নদীবন্দর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল, কসবা, ধরখার হয়ে আখাউড়া স্থলবন্দর পর্যন্ত ৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ চার লেনের মহাসড়ক নির্মাণ চলছে। ৫ হাজার ৭৯১ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণাধীন এ রাস্তা ভারতের ত্রিপুরার আগরতলাকে আশুগঞ্জ নৌবন্দরের সঙ্গে যুক্ত করবে। এ ছাড়া ৭ হাজার ১৮৮ কোটি টাকায় কুমিল্লার ময়নামতি থেকে ধরখার সড়কও চার লেনে উন্নীত করা হবে ভারতীয় ঋণে। এতে চট্টগ্রাম বন্দরে খালাস করা পণ্য ত্রিপুরা ও আসামে পরিবহন সহজ হবে। ১২ হাজার ৯৭৯ কোটি টাকার এই দুই সড়কে ভারতের ফায়দা হলেও, বাংলাদেশের কী লাভ, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিশেষজ্ঞরা।

সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের (সওজ) কর্মকর্তারা বলেছেন, মহাসড়ক দুটি চার লেনে উন্নীত হলে আগরতলার বাণিজ্য বাড়বে। সিলেট ও চট্টগ্রামের যোগাযোগ সহজ হবে। বাংলাদেশ ও ভারত দুই দেশই লাভবান হবে। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির বলেন, কেন এই মহাসড়ক প্রকল্প অনুমোদন করা হয়েছিল, বাংলাদেশের আদৌ লাভ আছে কিনা, খতিয়ে দেখা হবে। ময়নামতি-ধরখার মহাসড়ক প্রকল্প পুনর্মূল্যায়ন করা হবে। বাংলাদেশের স্বার্থের অনুকূলে না হলে সরকার প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে না।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরে ২০১৫ সালে নৌ-ট্রানজিট চুক্তি সই হয়। এতে আশুগঞ্জ নৌবন্দর ব্যবহারের সুবিধা পায় ভারত। ২০১৬ সালের জুনে শুরু হয় পণ্য পরিবহন। কলকাতা থেকে নদীপথে আনা ভারতীয় পণ্য প্রথমে আশুগঞ্জ বন্দরে খালাস করা হয়। এর পর সরাইল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কসবা, ধরখার সড়ক হয়ে আগারতলায় নেওয়া হয়। এ চুক্তির মাধ্যমে স্থলভূমি বেষ্টিত উত্তর-পূর্ব ভারতে পণ্য পরিবহন সুবিধা পেয়েছে ভারত। এতে কলকাতা-আগরতলার দূরত্ব কমেছে প্রায় ১ হাজার ১০০ কিলোমিটার।

প্রথম আলো প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘বড় সংস্কার হলে নির্বাচন আগামী বছরের জুনে’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছরের ডিসেম্বরে কিংবা আগামী বছরের জুনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো যদি ‘সংক্ষিপ্ত সংস্কার প্যাকেজ’ নিয়ে একমত হয়, তবে নির্বাচন ডিসেম্বরেই হতে পারে। তবে  তারা যদি ‘বৃহৎ সংস্কার প্যাকেজ’ গ্রহণ করে, তাহলে নির্বাচন আগামী বছরের জুনে অনুষ্ঠিত হবে।

জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস শুক্রবার ঢাকার তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন। এ সময় প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় নিয়ে এ কথা বলেন। বৈঠকে বাংলাদেশে সংস্কার উদ্যোগের প্রতি জাতিসংঘের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন গুতেরেস। তিনি বিশ্বে ‘সবচেয়ে বৈষম্যের শিকার জনগোষ্ঠী’ রোহিঙ্গাদের দুর্দশা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন।

প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশে সংস্কারপ্রক্রিয়া সম্পর্কে জাতিসংঘের মহাসচিবকে অবহিত করেন। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত ছয়টি সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনের বিষয়ে ইতিমধ্যে প্রায় ১০টি রাজনৈতিক দল তাদের মতামত জমা দিয়েছে। তিনি বলেন, দলগুলো ছয়টি কমিশনের সুপারিশগুলোর সঙ্গে একবার একমত হলে, তারা জুলাই সনদে স্বাক্ষর করবে; যা দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের পাশাপাশি রাজনৈতিক, বিচারিক, নির্বাচনসংক্রান্ত, প্রশাসনিক, দুর্নীতি দমন ও পুলিশ সংস্কারের একটি রূপরেখা হবে।

কালের কণ্ঠ প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘আমরা গভীর সংকটের দ্বারপ্রান্তে’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,  রোহিঙ্গাদের নিয়ে বিশ্ব একটি গভীর সংকটের দ্বারপ্রান্তে বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। শুক্রবার সন্ধ্যায় কক্সবাজারে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান।

জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, ‘আমি আজ অনেকের সঙ্গে দেখা করেছি, কথা বলেছি এবং তাদের সাহস দেখে অনুপ্রাণিত হয়েছি। তাদের দৃঢ়সংকল্প দেখে অনুপ্রাণিত হয়েছি। আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, ‘অনেকেই মায়ানমারে তাদের নির্যাতন এবং এখানে তাদের আসার মর্মান্তিক বিবরণ শুনিয়েছে।’

আশ্রিত রোহিঙ্গাদের প্রসঙ্গে জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, ‘তারা বাড়ি ফিরে যেতে চায়। মায়ানমার তাদের মাতৃভূমি। নিরাপদে, স্বেচ্ছায় এবং মর্যাদাপূর্ণভাবে ফিরে যাওয়াই এই সংকটের প্রাথমিক সমাধান।’

কক্সবাজারে রোহিঙ্গা পরিস্থিতি দেখে মায়ানমারের সব পক্ষের প্রতি আহ্বান জানান জাতিসংঘ মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘মায়ানমারের সব পক্ষের প্রতি আমার বার্তা স্পষ্ট। সর্বোচ্চ সংযম অনুশীলন করুন। আন্তর্জাতিক মানবিক আইন অনুসারে বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষাকে অগ্রাধিকার দিন এবং সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ও সহিংসতার আরো উসকানি রোধ করুন—গণতন্ত্রের শিকড় গজানোর পথ প্রশস্ত করুন।

যুগান্তর প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘অনুসন্ধানে অনীহা দুদকের’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের সাত মাস চলে গেলেও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কাজে তেমন কোনো পরিবর্তন আসেনি। সবকিছু চলছে পুরোনো ধারায়। একদিকে পতিত সরকারের দোসরদের বিরুদ্ধে ধারাবাহিকভাবে অনুসন্ধান ও মামলা করা হলেও দায়ের হচ্ছে গৎবাঁধা এজাহার। যা আইনের দৃষ্টিতে খুবই দুর্বল। ফলে আদালতে প্রমাণ করে আসামিদের শাস্তি নিশ্চিত করা কঠিন হবে।

অন্যদিকে একটি বিশেষ ক্যাডারের সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে তফশিলভুক্ত অপরাধের অভিযোগ পেয়েও তা অনুসন্ধানে অনীহা দেখাচ্ছে সংস্থাটি। এক্ষেত্রে অভিযোগ যাচাই-বাছাই কমিটির (যাবাক) ভূমিকা মারাত্মকভাবে প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। দুদক আইন ও বিধিভঙ্গ করে তফশিলভুক্ত অপরাধ অনুসন্ধান না করে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও দপ্তরে পাঠানো হচ্ছে ব্যবস্থা নিতে। একাধিক সূত্রে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

সংশ্লিষ্টরা বলেছেন-একজন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগের বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে জেলা প্রশাসককে (ডিসি) অনুরোধ করা হয়েছে। এমনকি ডিসি অফিসের কর্মচারীর দুর্নীতির বিষয়ে ব্যবস্থা নিতেও ডিসিকেই অনুরোধ করেছে দুদক। আবার অনেক ক্ষেত্রে জেলা প্রশাসক কিংবা বিভিন্ন দপ্তর-অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দুর্নীতির অভিযোগের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হচ্ছে। এসব ঘটনা দেখে সংশ্লিষ্টদের মন্তব্য-‘শেয়ালের কাছে মুরগি বর্গা দিচ্ছে দুদক।’

মানবজমিন প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘সংস্কারে বাংলাদেশের পাশে থাকবে জাতিসংঘ’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্যস্ত সময় কাটালেন জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তনিও গুতেরাঁ। শুক্রবার সকালে ঢাকায় বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টাসহ পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে। এ সময় তিনি বাংলাদেশের সংস্কারে পাশে থাকায় প্রত্যয় প্রকাশ করেন। বৈঠক শেষে প্রধান উপদেষ্টাসহ কক্সবাজার গিয়ে পরিদর্শন করেন রোহিঙ্গা ক্যাম্প। প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীর সঙ্গে ইফতার করেন তিনি। পরিদর্শন শেষে গুতেরাঁ বলেন, নিজ দেশে ফিরে যেতে চান রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী। এজন্য মিয়ানমারে শান্তি পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। সেইসঙ্গে রোহিঙ্গাদের সহায়তা কমে যাওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেন।

বাংলাদেশের সংস্কার ও পরিবর্তন প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছেন সফররত জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তনিও গুতেরাঁ। শুক্রবার সকালে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকের পর জাতিসংঘের এক বার্তায় বলা হয়, বৈঠকে সংস্থাটির মহাসচিব ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বাংলাদেশের চলমান পরিবর্তন ও সংস্কার প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করেন। মহাসচিব বাংলাদেশের সংস্কার ও পরিবর্তন প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছেন। অ্যান্তনিও গুতেরাঁ জাতিসংঘ ও বাংলাদেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা এবং রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রতি বাংলাদেশের উদারতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং জাতিসংঘ শান্তিরক্ষায় দৃঢ় প্রতিশ্রুতির জন্যও বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানান। পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের পর একইস্থানে প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা ইস্যু ও অগ্রাধিকার বিষয়ক উচ্চ প্রতিনিধি ড. খলিলুর রহমান জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তারা রোহিঙ্গা সংকট সম্পর্কিত বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেন।

আজকের পত্রিকা প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘সংস্কারে জাতিসংঘের সমর্থন’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকারের শুরু করা সংস্কারপ্রক্রিয়ার প্রতি সম্পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। শুক্রবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে এক বৈঠকে গুতেরেস বলেন, ‘আমি আমাদের সম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতি জানাতে চাই। আমরা এখানে আপনাদের সংস্কারকে সমর্থন করতে এসেছি। আমরা আপনাদের সর্বোচ্চ মঙ্গল কামনা করি। আমরা যা করতে পারি, জানাবেন।’

সংস্কারের প্রক্রিয়া জটিল হতে পারে, এমনটি উল্লেখ করে জাতিসংঘের মহাসচিব আশাবাদ ব্যক্ত করেন, সংস্কারগুলো একটি মুক্ত ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং দেশের ‘বাস্তব রূপান্তর’ নিশ্চিত করবে।

অন্যদিকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘের প্রধানকে জানান, রাজনৈতিক দলগুলো কম সংস্কার চাইলে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আর বেশি সংস্কার চাইলে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে।

চার দিনের সফরে গুতেরেস গত বৃহস্পতিবার ঢাকা পৌঁছান। গতকাল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। বৈঠকে কী কথা হয়েছে, তা প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে।

দেশ রূপান্তর প্রধান শিরোনাম করেছে, ‘অবিশ্বাস অনাস্থায় দূরত্ব বাড়ছে দলগুলোতে’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সংস্কার, গণপরিষদ নির্বাচন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ নানান ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দূরত্ব বাড়ছে। দেশের অন্যতম প্রধান দল বিএনপি এবং এর মিত্র দল ও জোটগুলোর বেশির ভাগই প্রয়োজনীয় সংস্কার সেরে দ্রুত নির্বাচনের পক্ষে। আর ছাত্র সমন্বয়কদের সদ্য গড়া জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সংস্কার শেষ করে নির্বাচনের পক্ষে। সঙ্গে জুলাই সনদ ও গণপরিষদ নির্বাচনও দাবি তাদের। আবার দেশের রাজনৈতিক মাঠে আওয়ামী লীগের অনুপস্থিতিতে নিজেদের ঘাঁটি পোক্ত করতে মরিয়া জামায়াতে ইসলামী। দলটিকে আবার বিএনপি ও এর জোটের বেশ কিছু সিদ্ধান্তের বিপক্ষে অবস্থান নিতে দেখা গেছে।

নির্বাচনের আগে সংস্কারের গুরুত্ব বিষয়ে জামায়াতের সঙ্গে প্রথম দৃশ্যমান মতবিরোধ দেখা দেয় বিএনপির। অন্যদিকে অন্য ইসলামী দলগুলোরও বিএনপি, জামায়াত, এনসিপির সঙ্গে বৈঠক চলমান। ইসলামী দলগুলো নিজেরাও মোর্চা তৈরির চেষ্টা করছে। কিন্তু জোট গঠনের সিদ্ধান্তে বা মোর্চা তৈরিতে এগুতে পারেনি রাজনৈতিক নানা ইস্যুতে মতপার্থক্যের কারণে। ছাত্রদের নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টিকে স্বাগত জানালেও এর গঠন নিয়ে আপত্তি ও পরে নানা উদ্যোগ আপত্তি রয়েছে বিএনপিসহ অন্যান্য দলগুলোর। এই অবস্থায় রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, সংস্কার, নির্বাচন ও ঐক্য-এই তিন বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে এক কাতারে এনে জাতীয় সমঝোতা প্রতিষ্ঠাই হবে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ।

ডিআর/এমবি

Logo
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন প্রধান, ডিজিটাল সংস্করণ হাসনাত কাদীর