Logo

নির্বাচিত

বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে

ভোজ্য তেলের দাম বাড়ায় কারা?

Icon

ডিজিটাল ডেস্ক

প্রকাশ: ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:৩৯

ভোজ্য তেলের দাম বাড়ায় কারা?

হুমকিতে উৎপাদনমুখী শিল্প
বাংলাদেশের খবরের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, বিনিয়োগ সম্মেলনের মাধ্যমে সরকার দেশি বিদেশি উদ্যোক্তাদের এ দেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছে। কিন্তু এই সম্মেলন শেষ হতে না হতেই, নতুন শিল্পের জন্য গ্যাসের দাম ৩৩ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। যদিও গ্যাসের দাম বৃদ্ধির ব্যাপারে ভোক্তা ও ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের তীব্র আপত্তি ছিল। 

উদ্যোক্তারা বলছেন, সরকারের এই সিদ্ধান্ত স্ববিরোধী। এতে খরচ বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদনমুখী শিল্পে ধস নামার আশঙ্কা রয়েছে। পাশাপাশি নতুন বিনিয়োগ ঝুঁকিতে পড়েছে।

তবে জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, এতে কোনো বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে না। বরং বিনিয়োগকে আরও মজবুত করবে। 

রোববার এক লাফে নতুন শিল্পের জন্য গ্যাসের দাম ৩৩ শতাংশ বাড়িয়েছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। প্রতি ইউনিটে ১০ টাকা বাড়তি দিতে হবে তাদের। পাশাপাশি পুরনো শিল্পকারখানায় অনুমোদিত লোডের বাইরে অতিরিক্ত ব্যবহারে দিতে হবে বাড়তি দাম। প্রতিশ্রুত শিল্প গ্রাহকদের অনুমোদিত লোডের ৫০ শতাংশের বেশি ব্যবহারে বাড়তি দাম দিতে হবে।

বাজারে অস্বস্তি আবার বাড়ছে
প্রথম আলোর প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম এক লাফে লিটারে ১৪ টাকা বাড়ল। সয়াবিনের বিকল্প পাম তেলের দাম বেড়েছে লিটারে ১২ টাকা।

সরকার করছাড় তুলে নেওয়ায় গতকাল মঙ্গলবার দাম বাড়ানোর এ সিদ্ধান্ত হয়। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে গতকাল অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে যেমন ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে, তেমনি কয়েক দিনে বাজারে বেড়েছে পেঁয়াজ, ডিম ও সবজির দাম।

কিছুটা বেড়েছে আটার দাম। আগে থেকে বাড়তি থাকা চাল-ডালের দাম কমার লক্ষণ নেই। সরকার গত রোববার নতুন কারখানা ও অনুমোদিত সীমার অতিরিক্ত ব্যবহারের ক্ষেত্রে গ্যাসের দামও ৩৩ শতাংশ বাড়িয়েছে, যার প্রভাবে পণ্যের উৎপাদন খরচ বাড়ার আশঙ্কা আছে।

করছাড় তুলে নেওয়া, গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি ও বাজারে দাম বেড়ে যাওয়ার এসব ঘটনা এমন একটা সময়ে ঘটছে যখন সরকার মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে। কিন্তু মূল্যস্ফীতি উল্লেখযোগ্য হারে কমছে না। এখনো মূল্যস্ফীতি নয় শতাংশের বেশি।

অর্থনৈতিক সংকট ও আইএমএফের প্রেসক্রিপশন
কমছে বাজেটের আকার
যুগান্তরের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, অর্থনৈতিক সংকটের মুখে দেশে প্রথমবারের মতো চলতি বাজেটের আকারের চেয়ে কম দেখিয়ে আগামী (২০২৫-২৬) অর্থবছরের বাজেটের রূপরেখা প্রণয়ন করা হয়েছে। সম্ভাব্য নতুন বাজেটের আকার ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা। আর সেটি বাস্তবায়ন করতে দেশি ও বিদেশি মিলে দু লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার ঋণ করতে হবে। যার মধ্যে বিদেশি ঋণ প্রায় সাড়ে ৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (এক লাখ ৫ হাজার কোটি টাকা)। যদিও জাতীয় সংসদে চলতি (২০২৪-২৫) অর্থবছরে ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট পাস করা হয়।

আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা আইএমএফ অন্তর্বর্তী সরকারকে বিদ্যমান অর্থনৈতিক সংকট বিবেচনায় আনার পরামর্শ দিয়েছে। এক্ষেত্রে জাতীয় বাজেটের আকার অহেতুক বড় না করে যৌক্তিক পর্যায়ে কমিয়ে আনার প্রেসক্রিপশন দিয়েছে। এরপরেই আগামী অর্থবছরের বাজেটের রূপরেখা আগের বছরের তুলনায় কমিয়ে আনা হয়। অর্থ বিভাগের সংশ্লিষ্টদের মতে, বড় বাজেট দিলে রাজস্ব আহরণ বাড়াতে হবে। কিন্তু সার্বিক পরিস্থিতি রাজস্ব আদায়ের হার খুব বেশি ভালো নয়। এছাড়া ব্যয় কমাতে কৃচ্ছ সাধন কর্মসূচি অব্যাহত আছে। ফলে আগামীতে ব্যয় না বাড়িয়ে ছোট বাজেট দেওয়া হবে।

বিএনপি চাইবে ভোটের তারিখ
বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অনুষ্ঠেয় বৈঠকে আগামী জাতীয় নির্বাচনের তারিখ এবং সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ চাইবে বিএনপি। এ দুটি বিষয়ে সরকারের জবাবের ওপর নির্ভর করবে বিএনপির পরবর্তী পদক্ষেপ। দাবি আদায়ে কী ধরনের কর্মসূচি দেওয়া হবে, সেসব বিষয়েও সিদ্ধান্ত নেবে দলটি। তবে বৈঠকে ‘আলোচনা ও ঐক্যের’ মাধ্যমে নির্বাচনের রোডম্যাপের বিষয়টির নিশ্চয়ই সমাধান হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সবার দৃষ্টি আজ যমুনায়।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আজ দুপুর ১২টায় রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধিদল বৈঠক করবে। বিএনপি মহাসচিবের নেতৃত্বে জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমেদসহ আরও কয়েকজন প্রতিনিধি থাকার কথা রয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অনুষ্ঠেয় বৈঠক সামনে রেখে গতকাল রাতে দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক হয়েছে। এতে সরকারের সঙ্গে ‘আগামী জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ও সুস্পষ্ট রোডম্যাপ’ ছাড়াও আরও যে বিষয়ে আলোচনা হবে সেসব নিয়ে কথা হয়।

হঠাৎ রাজনীতির মাঠে গরম হাওয়া
কালের কণ্ঠের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, গণ অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গঠিত অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যকাল এরই মধ্যে আট মাস পেরিয়ে ৯ মাসে পড়লেও রাষ্ট্র সংস্কারের কাজ কতটা এগোলো এবং কবে নির্বাচন হচ্ছে, তা এখনো খুব স্পষ্ট নয় বলে বলা হয়েছে এই সংবাদে।

সংস্কার ও নির্বাচনের টাইমফ্রেম নিয়ে জুলাই- অগাস্টের গণ অভ্যুত্থানের পক্ষের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতপার্থক্য ও দূরত্ব বাড়ছে। এই অবস্থায় আজ বুধবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক হতে যাচ্ছে।

এই বৈঠকে বিএনপি নির্বাচনের স্পষ্ট রোডম্যাপ সম্পর্কে জানতে চাইবে এবং বিষয়টি সম্পর্কে সরকারের অবস্থান জানার পর তাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি নির্ধারণ করবে। দলটির পক্ষ থেকে পরিস্থিতি অনুযায়ী নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনে যাওয়ারও ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। বিএনপির মিত্র রাজনৈতিক দলগুলোও দ্রুত নির্বাচনের পক্ষে।

ভোজ্য তেলের দাম বাড়ায় কারা?
মানবজমিনের প্রথম পাতা বলা হয়েছে, সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১৪ টাকা বাড়িয়েছে সরকার। সেই সঙ্গে পাম তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে ১২ টাকা। নতুন দাম অনুসারে, প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল কিনতে খরচ করতে হবে ১৮৯ টাকা, যা আগে ছিল ১৭৫ টাকা।

আর পাম তেলের নতুন দাম হবে প্রতি লিটার ১৬৯ টাকা, যা ছিল ১৫৭ টাকা। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে ভোজ্য তেল ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠকের পর সয়াবিন তেল ও পাম তেলের নতুন দাম ঘোষণা করা হয়।

তবে সরকারি ঘোষণার আগেই ১৩ই এপ্রিল একই পরিমাণ দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেয় বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স এসোসিয়েশন।

এমন প্রেক্ষাপটে প্রশ্ন উঠেছে ভোজ্য তেলের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয় কারা? ব্যবসায়ীরা নাকি সরকার? এ প্রসঙ্গে বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন সিদ্ধান্ত আসে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকেই।

তারা বলছেন, ব্যবসায়ীদের সিদ্ধান্ত সরকার মানতে বাধ্য থাকে। আর না হলে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগেই মালিক সমিতি কীভাবে দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেয়? তাদের দাম বাড়ানোর এই ঘোষণা প্রমাণ করে ব্যবসায়ীরা দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেন। সরকার শুধু এর বৈধতা দেয়।

ভোক্তার স্বস্তির বড় মূল্য দিতে হচ্ছে কৃষককে
সমকালের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, ফসলের বিশেষ করে সবজির উৎপাদন খরচ বেশি হওয়ায় ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কৃষক।

এবার শীতকালে এবং রমজানের সময়ে সবজি বিশেষ করে টমেটো, ফুলকপি, বেগুন, লাউ ইত্যাদির দাম অন্য বছরের চেয়ে কম ছিল। এতে ভোক্তারা স্বস্তি পেয়েছেন। কিন্তু উৎপাদন খরচ বেশি হওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কৃষক।

সম্প্রতি সবজির দাম কিছুটা বেড়েছে। কৃষকরা বলছেন, তাতেও শীত ও রোজার ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়া সম্ভব হবে না। কৃষি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ পরিস্থিতি কৃষককে উৎপাদনে নিরুৎসাহিত করবে। তাই কৃষক যাতে ন্যায্যমূল্য পান এবং ভোক্তাও যাতে খুশি থাকেন, সেজন্য সরকারকে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।

তাদের সুপারিশ হচ্ছে পর্যাপ্ত হিমাগার তৈরি করা। কৃষকের ক্ষতির ঝুঁকি নিরসনে কৃষি বীমার ব্যবস্থা করা। কৃষিপণ্যের মূল্য নির্ধারণের জন্য মূল্য কমিশন গঠন করা। কৃষি বিপণন অধিদপ্তরকে সচল করা।

হাসিনা-রেহানাসহ অর্থ পাচারকারীদের ১৭ হাজার কোটি টাকার শেয়ার জব্দ
নয়া দিগন্তের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার বোন শেখ রেহানা ও তাদের প্রধান অর্থের জোগানদাতা এস আলম, বেক্সিমকো, নজরুল ইসলাম মজুমদারের নাসাসহ ১০টি শিল্প গ্রপের ১৭ হাজার কোটি টাকার শেয়ার জব্দ করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

পাশাপাশি বিভিন্ন ব্যাংকে থাকা তাদের প্রায় চার হাজার কোটি টাকা নগদ জব্দ করা হয়েছে। একই সাথে তাদের মাধ্যমে বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনারও প্রক্রিয়া জোরেশোরে শুরু হয়েছে।

গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুষ্ঠিত আন্তঃসংস্থা টাস্কফোর্সের সভায় এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক, আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা, দুদক, এনবিআর, সিআইডিসহ বিভিন্ন সংস্থার সমন্বয়ে এ টাস্কফোর্স গঠন করা হয়। এ টাস্কফোর্সের প্রধান কাজ হলো পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

সম্পত্তি বেচতে ক্রেতা খুঁজছেন নসরুল হামিদ
বণিক বার্তার প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার পরই ব্যাংকিং খাতসহ দেশ থেকে কী পরিমাণ অর্থ পাচার করা হয়েছে তার তদন্ত শুরু করে। এরই অংশ হিসেবে বিএফআইইউর তৎকালীন ডেপুটি প্রধান এ কে এম এহসানের নেতৃত্বে হাসিনা, রেহানাসহ শেখ পরিবার ও অগ্রাধিকারভিত্তিতে ১০টি শিল্প গ্রুপের অর্থ পাচারের তথ্য উদঘাটনের প্রক্রিয়া শুরু হয়।

বর্তমান বাজারমূল্য অনুযায়ী এর দাম অন্তত ২০০ কোটি টাকা। মূল্যবান এ সম্পত্তির মালিক ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। দুই মাস ধরে জায়গাটি বিক্রির চেষ্টা চলছে। যদিও খুঁজে পাওয়া যায়নি কাঙ্ক্ষিত ক্রেতা।

গুলশানের মূল্যবান এ প্লটটির পাশাপাশি রাজধানীর মাদানী এভিনিউর ১০০ ফুট রাস্তার পাশেও নসরুল হামিদের রয়েছে পাঁচ বিঘা জমি। অনেকটা বাগানবাড়ির আদলে জায়গাটি গড়ে তুলেছেন তিনি। ক্ষমতাচ্যুত হয়ে পালিয়ে যাওয়ার আগে পরিবার-পরিজন ও বন্ধু-বান্ধব নিয়ে বিপু সেখানে নিয়মিত আড্ডা দিতেন। সম্প্রতি এ জমিটিও বিক্রির জন্য ক্রেতা খোঁজা হচ্ছে। প্রতি কাঠা ২ কোটি করে ধরলেও সম্পত্তিটির মূল্য ২০০ কোটি টাকা। তবে এত বড় জায়গা একসঙ্গে কেনার মতো গ্রাহক না পাওয়ায় ছোট প্লট আকারে বিক্রির তৎপরতা চালাচ্ছে নসরুল হামিদের কোম্পানি হামিদ রিয়েল এস্টেট।

বড় আয়তনের এ দুটি প্লট বিক্রি করতে না পারলেও গুলশান, বনানী ও নিকেতন এলাকার একাধিক ছোট প্লট ও বাড়ি এরই মধ্যে বিক্রি করে দিয়েছেন নসরুল হামিদ। সম্পত্তি বিক্রির ওই টাকার বড় অংশই তিনি হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে নিয়ে গেছেন বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। শেখ হাসিনা পরিবারের ‘ক্যাশিয়ার’ হিসেবে পরিচিতি পাওয়া এ প্রতিমন্ত্রী বর্তমানে কলকাতায় আছেন বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।

বিদ্যুৎ খাতের ব্যবসা রয়েছে এমন একজন প্রভাবশালী ব্যবসায়ী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বণিক বার্তাকে বলেন, ‘গত দুই মাস ধরে নসরুল হামিদ আমাকে ফোন করছেন, আমি যেন তার গুলশান কিংবা মাদানী এভিনিউর জমিটি কিনি। কিন্তু বর্তমান বাস্তবতায় নসরুল হামিদের জমি কেনা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। তাছাড়া এত পরিমাণ অর্থও এ মুহূর্তে আমার হাতে নেই। তাই অপারগতা প্রকাশ করেছি।’

  • এটিআর

প্রাসঙ্গিক সংবাদ পড়তে নিচের ট্যাগে ক্লিক করুন

বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে

Logo
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন প্রধান, ডিজিটাল সংস্করণ হাসনাত কাদীর