Logo

নির্বাচিত

বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে

ভোজ্যতেলের দাম বিশ্বে কমছে, দেশে বাড়ছে

Icon

ডিজিটাল ডেস্ক

প্রকাশ: ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:৫৯

ভোজ্যতেলের দাম বিশ্বে কমছে, দেশে বাড়ছে

তরুণ ভোটে নজর ইসির
বাংলাদেশের খবরের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন সর্বজন গ্রহণযোগ্য করতে নানা কার্যক্রমে ব্যস্ত সময় পার করছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। কারণ, তরুণদের ভোট গণনার বাইরে রেখে, নির্বাচন আয়োজন রাজনৈতিকভাবেও চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে। 

তাই তরুণ ভোটারদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে, ভোটার তালিকা হালনাগাদসহ কিছু আইন ও বিধিমালায় সংশোধন আনা হচ্ছে। দেশের রাজনীতিতে তরুণদের অংশগ্রহণ এবং প্রভাব দিন দিন বাড়ছে। এ বিশাল জনগোষ্ঠীর ভোটাধিকার নিশ্চিত না করা রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক উভয়দিক থেকেই ঝুঁকিপূর্ণ। 

কারণ এই শ্রেণির ভোটারের একটি বড় অংশ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় এবং তারা রাজনৈতিক প্রচারণায় বড় ভূমিকা রাখে। তাই জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই সংশোধনগুলো করতে চায় ইসি, যাতে বছরের যে কোনো সময় খসড়া ও চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশের ক্ষমতা কমিশন হাতে পায়। সংশোধনী অনুমোদিত হলে নতুন ভোটারদের ভোটাধিকার প্রয়োগের পথ সুগম হবে। 

ভোজ্যতেলের দাম বিশ্বে কমছে, দেশে বাড়ছে
সমকালের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, বিশ্ববাজারে সয়াবিন, পাম অয়েল ও সয়াবিন বীজের দাম গত তিন বছরে সবচেয়ে কম হলেও বাংলাদেশে ভোজ্যতেলের দাম বেড়েছে।

ব্যবসায়ীদের দাবি, ডলারের দাম বাড়া, ব্যাংক সহায়তা না পাওয়া ও শুল্ক পুনর্বহাল হওয়ায় এই দাম বাড়ানো হয়েছে। তবে ক্যাব বলছে, এটি ব্যবসায়ীদের মুনাফা বাড়ানোর কৌশল। হিসাব অনুযায়ী, প্রতি লিটারে ব্যবসায়ীরা অন্তত ১২ টাকা লাভ করছেন। দেশে প্রতিদিন প্রায় ৫ হাজার টন তেলের চাহিদা, বছরে প্রায় ৩০ লাখ টন প্রয়োজন হয়।

চট্টগ্রাম বন্দরে গত সাড়ে তিন মাসে ২৩টি জাহাজে প্রায় পাঁচ লাখ টন অপরিশোধিত তেল ও সয়াবিন বীজ এসেছে, যার বেশিরভাগই কেনা হয়েছে যখন আন্তর্জাতিক দাম ছিল সবচেয়ে কম। তা সত্ত্বেও দাম বাড়ানো হয়েছে। ২০২৪ সালে চার-পাঁচবার দাম ওঠানামা করেছে। শুল্ক ছাড় থাকলে দাম কমেছে, ছাড় শেষ হলে আবার বাড়ানো হয়েছে।

বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে পাঁচটি বড় গ্রুপ। এদের হাতেই আমদানি হওয়া তেলের ৭০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ। তেলের সরবরাহ এখনও পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি, বিশেষ করে পাইকারি মোকামে। ফলে চাহিদার তুলনায় ঘাটতি রয়ে গেছে, যা দাম বাড়ার আরেকটি কারণ।

রাষ্ট্রের মূলনীতি পরিবর্তনে জোর আপত্তি বিএনপির
প্রথম আলোর প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, সংবিধান সংস্কার নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনায় অংশ নেয় বিএনপি। তারা স্পষ্টভাবে জানিয়েছে, রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিতে পরিবর্তনের প্রস্তাবে তারা একমত নয়।

বিশেষ করে 'ধর্মনিরপেক্ষতা' বাদ দিয়ে 'আল্লাহর প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস' ফিরিয়ে আনার পক্ষে দলটি। মৌলিক অধিকার, গণতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ, সাম্য ও সামাজিক ন্যায়বিচার নিয়ে সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলো নিয়ে বিএনপি কিছুটা নমনীয় হলেও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে দলের ফোরামে আলোচনা করে। দলটি সংসদ দ্বিকক্ষবিশিষ্ট করার প্রস্তাব নীতিগতভাবে মেনে নিলেও নির্বাচনি পদ্ধতি নিয়ে তাদের দ্বিমত রয়েছে।

তারা সংসদের মেয়াদ চার বছরে নামানোর প্রস্তাব ও ৭০ অনুচ্ছেদে সংসদ সদস্যদের স্বাধীনতার বিষয়েও ভিন্নমত পোষণ করেছে। বিএনপি মনে করে, সংবিধান সংশোধনের জন্য নির্বাচিত সংসদের মাধ্যমেই কাজ হওয়া উচিত। বিএনপি বিচার বিভাগের স্বাধীনতার পক্ষে, তবে তা যেন আইনানুগ ও সাংবিধানিক প্রক্রিয়ায় হয়—সে বিষয়ে তারা জোর দিয়েছে।

নির্বাচনের সময় নিয়ে ধোঁয়াশা
কালের কণ্ঠের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে হবে, তা এখনও পরিষ্কার নয়। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস ডিসেম্বর থেকে আগামী জুনের মধ্যে নির্বাচন হওয়ার ইঙ্গিত দিলেও সুনির্দিষ্ট তারিখ দেননি।

এতে বিএনপি অসন্তুষ্ট, তারা বলছে—রমজান, পরীক্ষা আর বর্ষার কারণে ডিসেম্বরের পর নির্বাচন কঠিন। অন্যদিকে ছোট দলগুলো দ্রুত নির্বাচনের পক্ষে নয়, তারা সময় নিতে চায়। তবে ইসলামী দলগুলো ও জামায়াতে ইসলাম চায় রমজানের আগেই নির্বাচন হোক।

বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও বিশ্লেষকরা নির্বাচন নিয়ে ভিন্নমত পোষণ করছেন। কেউ বলছেন, আগে মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার ও প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষ করে তবেই নির্বাচন হওয়া উচিত। আবার কেউ বলছেন, সংস্কারের সঙ্গে নির্বাচনকে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় দাঁড় করানো উচিত নয়।

নির্বাচন কমিশন জুলাই মাসে কর্মপরিকল্পনা দেবে বললেও রোডম্যাপ ঘোষণা নিয়ে কমিশনারদের মধ্যেও মতভেদ আছে। নতুন ভোটার তালিকা, সীমানা নির্ধারণ, নারী আসনে সরাসরি ভোট—এসব বিষয়ে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি।

লন্ডন বৈঠকে বরফ গলছে বিএনপি জামায়াতের
যুগান্তরের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক লন্ডন বৈঠকে বিএনপি ও জামায়াত নেতাদের মধ্যে যে সৌজন্য সাক্ষাৎ হয়েছে, তা দুই দলের সম্পর্কের বরফ গলানোর ইঙ্গিত দিচ্ছে।

রাজনীতি, সংস্কার ও নির্বাচন ইস্যুতে তাদের কথাবার্তা হলেও জোট গঠনের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানানো হয়। যদিও জামায়াতের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা রমজানের আগেই সংসদ নির্বাচন চায়—যা বিএনপির অবস্থানের কাছাকাছি।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এ বৈঠকের কারণে দুই দলের মধ্যে দূরত্ব কমছে এবং নির্বাচন ও সংস্কার নিয়ে একমত হওয়াও সহজ হতে পারে। বিএনপির নেতারা বলছেন, সংস্কার শেষে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন চায় তারা। জামায়াতও এখন প্রায় একই কথা বলছে, যদিও আগে তাদের অবস্থান ছিল ভিন্ন। দুই দলের মধ্যে দীর্ঘদিনের টানাপোড়েন থাকলেও এখন পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও মতপার্থক্য মেনে চলার ইঙ্গিত দিচ্ছে জামায়াত।

জামায়াতের আমির বলেন, বিএনপি তাদের শত্রু নয় বরং দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সহচর। আর বিএনপি বলছে, নির্বাচন নিয়ে জোট নয়, বরং গণতান্ত্রিক দলগুলোর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে তারা এগোতে চায়। সব মিলিয়ে বোঝা যাচ্ছে, বিএনপি-জামায়াতের মধ্যে আবার কাছাকাছি আসার প্রবণতা দেখা দিচ্ছে যা দেশের নির্বাচনি রাজনীতিতে বড় প্রভাব ফেলতে পারে।

দৃশ্যমান বিনিয়োগ যৎসামান্য, বড় পরিবেশ বিপর্যয়ের শঙ্কা
বণিক বার্তার প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, মিরসরাই জাতীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল দেশের সবচেয়ে বড় শিল্প প্রকল্প হলেও ১২ বছরেও আশানুরূপ বিনিয়োগ বা উন্নয়ন হয়নি। ৩৪ হাজার একর জমির এ প্রকল্পে এখন পর্যন্ত গড়ে ওঠেনি উল্লেখযোগ্য শিল্প-কারখানা, হয়নি বড় আকারের কর্মসংস্থানও।

গ্যাস, পানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত না হওয়ায় বিনিয়োগকারীরা আগ্রহ হারাচ্ছেন।অন্যদিকে, শিল্পাঞ্চল তৈরির জন্য উপকূলীয় বনভূমি ধ্বংস করা হয়েছে, কাটা হয়েছে ১৩ লাখের বেশি গাছ। এতে হরিণ, শিয়াল, মেছোবাঘসহ বহু প্রাণী বিলুপ্তির মুখে পড়েছে।

বন বিভাগ বলছে, প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় এখন অব্যবহৃত ৪ হাজার ১০৪ একর বনজমি ফেরত নেয়া জরুরি। বেজার পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, পুরোনো অবাস্তব পরিকল্পনার বদলে এখন প্রকল্পটি ধাপে ধাপে বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে এবং ২১ হাজার একরে সীমাবদ্ধ করা হয়েছে। যদিও মাত্র তিনটি কারখানা উৎপাদনে গেছে এবং কর্মসংস্থান হয়েছে মাত্র আড়াই হাজারের মতো মানুষের।

এদিকে পরিবেশবিদ ও বন বিভাগ মনে করছে, শিল্পায়ন প্রয়োজন হলেও উপকূলীয় বন রক্ষা না করলে প্রাকৃতিক দুর্যোগে দেশের প্রধান মহাসড়ক ও রেলপথ হুমকিতে পড়বে। ফলে অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তুলতে হলেও প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা করা অত্যন্ত জরুরি।

ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি
বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, যত দিন যাচ্ছে দেশের রাজনীতি ততবেশি ঘোলাটে হচ্ছে। ফ্যাসিস্টদের বিচার, সংস্কার, নির্বাচন নিয়ে দেশবাসীর উচ্চাশা থাকলেও পরিস্থিতি মোড় নিচ্ছে অন্যদিকে। সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐক্য করার উদ্যোগের মধ্যে শুরু হয়েছে দোষারোপের রাজনীতি। 

সেই সঙ্গে বাড়ছে পারস্পরিক অবিশ্বাস। দৃশ্যমান খেলোয়াড়দের সঙ্গে নেপথ্যের খেলোয়াড়দের তৎপরতা বাড়ছে। এ অবস্থায় দেশবাসী বুঝতে পারছে না রাজনীতির অঙ্গনে আসলে হচ্ছেটা কী?

রাজনীতিতে এখন সবচেয়ে বেশি আলোচিত ইস্যু সংস্কার আর নির্বাচন। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি জানিয়ে আসছে বিএনপি। এই নিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে নির্বাচনের কোনো নির্দিষ্ট দিন তারিখ ঘোষণা করা হয়নি। গত বুধবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপি বৈঠক করলেও সেখানে নির্বাচন নিয়ে কোনো রোডম্যাপ না পাওয়ায় অসন্তোষ রয়েছে দলটির মধ্যে।

এই নিয়ে অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে রয়েছে মতপার্থক্য। একেক দল একেক সময় নির্বাচনের দাবি করছে। কেউ সংস্কার ছাড়া নির্বাচনে যেতে রাজি নয়, আবার কেউ নির্বাচনে যেতে হলে দাবি পূরণ করে যেতে হবে, এমন দাবি তুলছে। রাজনৈতিক দলগুলোর এমন মতপার্থক্য সবকিছুতে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে।

এখনো পরিচয় মেলেনি ১২১ শহীদের
আমার দেশের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, জুলাই বিপ্লবে শহীদ ১২১ বেওয়ারিশ লাশের পরিচয়ের খোঁজে নেমেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এর মধ্যে রাজধানীর রায়েরবাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ-সংলগ্ন কবরস্থানে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে ১১৪ লাশ দাফন করা হয়। আর ৭টি বেওয়ারিশ লাশ এখনো পড়ে আছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে। তাদের পরিচয় এখনো খুঁজে বের করা যায়নি।

রায়েরবাজার বধ্যভূমি কবরস্থান এবং আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের তালিকায় দেখা যায়, শুধু জুলাইয়ে ৮০টি বেওয়ারিশ লাশ দাফন করা হয় এ কবরস্থানে। ২২ ও ২৮ জুলাই সর্বোচ্চ ১১টি করে বেওয়ারিশ লাশ দাফন করা হয়। ১ জুলাই দাফন করা হয় ১০টি, ২৪ জুলাই ৯টি, ৮ ও ২৭ জুলাই ৭টি করে বেওয়ারিশ লাশ দাফন করা হয়।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, বধ্যভূমি কবরস্থানের চার নম্বর ব্লকের ৩৭ নম্বর লেনে বেওয়ারিশ লাশগুলো দাফন করা হয়। সেখানে গিয়ে দেখা যায়, কবরগুলোতে লেখা রয়েছে- ‘এই কবরগুলোতে যারা চিরনিদ্রায় শুয়ে আছেন, তাদের সবার পিতৃপরিচয় ছিল, ছিল তাদের পরিবার; কিন্তু স্বৈরাচারী সরকারের কারণে তারা আজ বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন হলো। তারা তো বেওয়ারিশ ছিলেন না’।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর ব্যারিস্টার এসএম মইনুল করিম আমার দেশকে বলেন, বেওয়ারিশ প্রতিটি লাশের ডিএনএ নমুনা এবং ছবি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে রাখা হয়েছে। আপনাদের মাধ্যমে আমরা নিখোঁজ ব্যক্তিদের স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগ করে লাশ শনাক্তের আহ্বান জানাই। এর মধ্যে যাত্রাবাড়ী এলাকায় শহীদ রফিকুল ইসলামের পরিবার আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তাদের দাবি যাচাই-বাছাই চলছে।

আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কর্মকর্তারা জানান, তারা রায়েরবাজার কবরস্থানে জুলাইয়ে ৮০ এবং আগস্টে ৩৪ বেওয়ারিশ লাশ দাফন করেছেন। তবে বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন হওয়া কতজন আন্দোলনে গিয়ে মারা গেছেন, তা তারা নিশ্চিত নন। সুরতহাল রিপোর্ট অনুযায়ী, অর্ধেকের বেশি মানুষ গুলিবিদ্ধ ছিলেন এবং বাকিরা ছিলেন আঘাতপ্রাপ্ত।

  • এটিআর
Logo
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন প্রধান, ডিজিটাল সংস্করণ হাসনাত কাদীর