ছবি : সংগৃহীত
আল্লাহর প্রতিটি বিধানেরই ফজিলত রয়েছে। শীতের কষ্ট সহ্য করে অজু করার মধ্যেও রয়েছে বিশেষ ফজিলত।
শীতকালে হাড়কাঁপানো বরফশীতল পানিতে অজু করে বান্দা যখন একনিষ্ঠ মনে জায়নামাজে দাঁড়ায়, গোলামের এমন কুরবানি দেখে খুশি হয়ে যান মাবুদরব্বানা। নামাজ, অজুর সাধারণ পুরস্কারের ওপর বাড়িয়ে দেন শীতকালীন অজুর বিশেষ পুরস্কার।
এ বিষয়ে নবিজি (সা.) বলেছেন, ‘আমি কি তোমাদের এমন বিষয়ের সংবাদ দেব না, যার মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা তোমাদের গোনাহসমূহ মিটিয়ে দেবেন এবং তোমাদের মর্যাদা ও সম্মান বৃদ্ধি করে দেবেন? সাহাবায়ে কেরাম বললেন, অবশ্যই হে আল্লাহর রাসুল! নবিজি (সা.) বললেন, তা হলো (শীত বা অন্য যে কোনো ঠান্ডা) কষ্টকর মুহূর্তে ভালোভাবে অজু করা’ (মুসলিম)।
এছাড়া শীতকালে নামাজ পড়ার ব্যাপারেও রয়েছে বিশেষ সুসংবাদ। হজরত আবু বকর ইবনে আবু মুসা (রা.) তার বাবার সূত্রে বর্ণনা করেন, রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি দুই শীতের নামাজ (ফজর ও এশা) আদায় করবে; সে জান্নাতে প্রবেশ করবে (বুখারি )।
ডিআর/এটিআর