উপপ্রেস সচিব
একটি গণমাধ্যমে ১৫ জনের বেশি অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড পাবেন না

বাংলাদেশের প্রতিবেদক
প্রকাশ: ২৯ জানুয়ারি ২০২৫, ২১:০৩
-679a43386dd83.jpg)
প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আজাদ মজুমদার জানিয়েছেন, একটি গণমাধ্যমে ১৫ জনের বেশি অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড পাবেন না। একটি গণমাধ্যমে ৩০ শতাংশ সংবাদকর্মী প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড পাবেন।
বুধবার (২৯ জানুয়ারি) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান তিনি।
তিনি আরও জানান, প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড ইস্যুর ক্ষেত্রে এমন প্রস্তাব রেখে একটি সুপারিশমালা তৈরি করেছে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর। এই সুপারিশমালা নিয়ে স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করে চূড়ান্ত নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে।
উপপ্রেস সচিব বলেন, ‘ইতোমধ্যে প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বিষয়ে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি হয়েছে। তাদের কাজ হবে বিদ্যমান নীতিমালাকে পর্যালোচনা করা যাতে গণমাধ্যমকর্মীরা আরও সহজভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করতে পারেন।
২০২২ সালের নীতিমালার বেশকিছু বিষয়ে সংশোধনের সুপারিশ করা হয়েছে। যেমন আগের নীতিমালার প্রথম ধারায় বলা হয়েছিল, অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড পেতে হলে সরকারের উন্নয়ন-সাফল্য তুলে ধরতে হবে।’
আজাদ মজুমদার বলেন, ‘কার্ডধারীরা বিদেশে যেতে হলে প্রধান তথ্য কর্মকর্তার অনুমতি নিয়ে যেতে হবে। এবার এ ধরনের ধারা বাতিলের সুপারিশ করা হয়েছে। আগে কোনো প্রকার নিয়ম না মেনেই ফ্রিল্যান্সিং সাংবাদিকদের নামে কার্ড ইস্যু করা হয়েছে। আবার এমন গণমাধ্যম আছে যাদের ৩০-৩৫টি কার্ড ইস্যু করা হয়েছে, কিন্তু তাদের সে রকম তৎপরতা চোখে পড়েনি।’
তিনি বলেন, ‘লেখালেখিতে ২০ বছরের অভিজ্ঞতা থাকলে ফ্রিল্যান্সিং হিসেবে কার্ড পেতে পারবেন। মফস্বলের সংবাদকর্মীদেরও কীভাবে স্থানীয়ভাবে কার্ড দেওয়া যায়, সে ব্যাপারেও সুপারিশ থাকবে।’
ডিআর/এমজে