আপডেট : ১০ অক্টোবর ২০১৮
আমাদের প্রতিদিনের খাবার তালিকায় থাকতে হবে ডিম। বিশেষত শিশু-কিশোর ও গর্ভবতী মায়েদের জন্য ডিম, মুরগির মাংসের পরিমাণ বেশি বেশি প্রয়োজন। তাই সাশ্রয়ী দামে পুষ্টিমান সমৃদ্ধ প্রাণিজ আমিষ হিসেবে ডিম সবার জন্য সহজলভ্য করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনা দরকার। আর সেজন্য স্বাস্থ্যশিক্ষারও পরিবর্তন আনতে হবে। মেধাবী প্রজন্মের জন্য পুষ্টি গ্রহণে সচেতনতা, দেশে ডিমের উৎপাদন বৃদ্ধি এবং খাবারে ডিম গ্রহণের প্রবণতা বৃদ্ধি আমাদের আশাবাদী করছে। আমরা রফতানির জন্যও প্রস্তুত হচ্ছি। প্রোটিনের চাহিদা পূরণে দেশীয় পোল্ট্রি শিল্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বর্তমানে দেশে দৈনিক প্রায় ৩ কোটি ৮০ লাখ ডিম উৎপাদন হচ্ছে। ২০২১ সাল নাগাদ প্রতিদিন প্রায় ৪ কোটি ১০ লাখ ডিম অর্থাৎ বছরে প্রায় ১,৫০০ কোটি ডিম উৎপাদন করতে হবে। ডিমের চাহিদা বাড়ছে তবে মাথাপিছু কনজাম্পশন এখনো অনেক কম। তাই কনজাম্পশন বাড়াতে সরকার এবং বেসরকারি উদ্যোক্তাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে। ‘সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোলে’ কাঙ্ক্ষিত অপুষ্টি ও দারিদ্র্য দূরীকরণের লক্ষ্য অর্জনে সরকারের সহযোগী হিসেবে কাজ করছে পোল্ট্রি শিল্প উদ্যোক্তারা। তৃণমূল ও ক্ষুদ্র খামারিদের সঙ্গে নিয়েই এগিয়ে যেতে হবে। আমরা বিশ্বাস করি, আগামী ২০ বছরে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে পোল্ট্রি শিল্প যতটুকু এগোবে, বাংলাদেশের পোল্ট্রি শিল্প তারচেয়েও বেশি উন্নতি লাভ করবে। - সভাপতি, ওয়ার্ল্ড পোল্ট্রি সায়েন্স অ্যাসোসিয়েশন
Plot-314/A, Road # 18, Block # E, Bashundhara R/A, Dhaka-1229, Bangladesh.
বার্তাবিভাগঃ newsbnel@gmail.com
অনলাইন বার্তাবিভাগঃ bk.online.bnel@gmail.com
ফোনঃ ৫৭১৬৪৬৮১