যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল
অন্ধকারে অভিবাসনপ্রত্যাশীরা
বাংলাদেশের খবরের প্রধান সংবাদে বলা হয়েছে, ক্ষমতা গ্রহণের আগেই নিজের ঝলক দেখিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গাজা থেকে ইউক্রেন এবং কানাডা থেকে ইউরোপ, সব জায়গায় নিজের আধিপত্য বজায় রেখেছেন তিনি। এরই মধ্যে বিশ্বনেতাদের পরিকল্পনাও পাল্টে দিয়েছেন একাই। সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েই একে একে শতাধিক নির্বাহী আদেশ স্বাক্ষর করেন ট্রাম্প। এর মধ্যে বাইডেন প্রশাসনের কিছু নির্বাহী আদেশ বাতিল করা ও প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করার মতো বিষয়ও আছে। সোমবার নির্বাহী আদেশগুলো যেভাবে দেওয়া হচ্ছিল, তা একদিকে ছিল চমকে দেওয়ার মতো, অন্যদিকে আতঙ্কও সৃষ্টি হয়েছিল। ট্রাম্প তার শপথ গ্রহণের ভাষণে বলেন, এসব আদেশ আমেরিকাকে পুনরুদ্ধার করবে। আর আগামী চার বছরে বিশ্বকে কতটুকু বদলে দেবেন ট্রাম্প সেটি দেখার অপেক্ষায় বিশ্ববাসী।
প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার আগে নির্বাচনী প্রচারের কাজে একবার ফক্স নিউজে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। চ্যানেলটির সঞ্চালক শন হ্যানিটিকে তিনি বলেছিলেন, আমি একমাত্র ‘প্রথম দিন' স্বৈরাচার হব এবং নির্বাহী ক্ষমতা ব্যবহার করে মেক্সিকোর সঙ্গে দক্ষিণ সীমান্ত বন্ধ ও তেল খনন বৃদ্ধি করব। এরপর আমি আর স্বৈরাচার থাকব না।’ সেই কথারই প্রতিফলন দেখা গেল দায়িত্ব নেওয়ার পর হোয়াইট হাউসে।
এদিকে শপথ গ্রহণের পরে দেওয়া বক্তব্যে ট্রাম্প বলেন, 'যুক্তরাষ্ট্রের স্বর্ণযুগ এখন থেকে শুরু হলো। এখন থেকে সামনের দিনগুলোয় আমাদের দেশ আরও সমৃদ্ধ আর সম্মানজনক অবস্থানে উঠে আসবে। আমার একমাত্র লক্ষ্য হবে, আমেরিকা ফার্স্ট।' ট্রাম্পের আগে ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন রিপাবলিকান নেতা জেডি ভান্স।
চীনের প্রতিবেশী নীতিতে গুরুত্বপূর্ণ বাংলাদেশ
প্রথম আলোর প্রধান খবরে বলা হয়েছে, চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ২০১৬ সালে ঢাকায় এসে বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতাকে ‘সমন্বিত কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারত্বে’ উন্নীত করেছিলেন। এবার বেইজিংয়ে দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিসি) পলিটব্যুরোর সদস্য ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই জানালেন, চীনের প্রতিবেশী কূটনীতির ‘গুরুত্বপূর্ণ স্থানে’ রাখা হয়েছে বাংলাদেশকে। বাংলাদেশের জনগণের জন্য সুপ্রতিবেশীসুলভ ও বন্ধুত্বের নীতি অনুসরণ করে চীন।
অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফরের সময় বেইজিংয়ে গতকাল মঙ্গলবার চীনের এমন অবস্থান তুলে ধরেছেন ওয়াং ই। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন দিয়াওউইতাইয়ে অনুষ্ঠিত এ আনুষ্ঠানিক বৈঠকে তৌহিদ হোসেন বলেন, চীনের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বাংলাদেশের সব রাজনৈতিক দল, সরকার ও সমগ্র জনগণের সমর্থনপুষ্ট।
মোদিকে নিয়ে স্ট্যাটাস, গুম তিন প্রকৌশলী
আমার দেশ পত্রিকার প্রধান সংবাদে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের স্বাধীনতার রজতজয়ন্তী অনুষ্ঠানে ২০২০ সালে ভারতের হিন্দুত্ববাদী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে প্রধান অতিথি করার প্রতিবাদে ফেসবুকে লেখালেখি করায় তিন প্রকৌশলীকে গুম করে ভয়াবহ নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে।
ভুক্তভোগী প্রকৌশলীরা জানিয়েছেন, তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা এবং গুমের সময় অমানবিক নির্যাতন চালানো হয়। গুমের ঘটনায় রযাু বের কয়েকজন কর্মকর্তাকেও শনাক্ত করেছেন তারা।
তিন প্রকৌশলীর মধ্যে মাসরুর আনোয়ার চৌধুরী ইনডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ থেকে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে গ্র্যাজুয়েশন করেন। আসিফ ইবতেহাজ রিবাত কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এবং মোহাম্মদ কাওসার আলম ফরহাদ ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) থেকে গ্র্যাজুয়েশন করেছেন। গুম-সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারিতে এ সংক্রান্ত অভিযোগও জমা দিয়েছেন তারা।
অনুসন্ধানে গোয়েন্দারা
সাবেক ৫০ নারী এমপি করজালে
কালের কণ্ঠের প্রধান খবরে বলা হয়েছে, এমপি হতে পারলেই টাকা আর টাকা! তাই এমপির মনোনয়ন ‘কিনতে’ বিপুল টাকার ছড়াছড়ি হয়। কোনোমতে এমপির মনোনয়ন পেয়ে গেলেই সরাসরি সংসদ সদস্য। তখন এমপি হওয়ার ‘খরচের’ টাকা ওঠাতে আর সময় লাগবে না। এমপি হওয়ার পেছনে টাকা খরচের এমন বদ্ধমূল ধারণা সব স্তরের সাধারণ মানুষের মধ্যেই।
আওয়ামী লীগের গত শাসনামলে সংরক্ষিত মহিলা আসনে এমপি হওয়ার ক্ষেত্রে এই সন্দেহ আরো প্রকট হয়েছিল। কারণ ওই সময়ে রাজনীতিতে বিন্দুমাত্র সম্পৃক্ততা না থাকলেও অনেকেই এমপি হতে পেরেছিলেন। সাধারণ মানুষের মতো এমপি পদ ‘কিনতে’ টাকা খরচের সন্দেহ এখন খোদ কর বিভাগের। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) আয়কর গোয়েন্দা বিভাগ এখন অবৈধ টাকায় এমপি হওয়ার সন্দেহে ওই ৫০ সংরক্ষিত নারী আসনের এমপিকে খুঁজছে।
হাসিনাকে ফেরাতে কঠোর ঢাকা
বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রধান সংবাদে বলা হয়েছে, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরাতে কঠোর অবস্থান নিয়েছে ঢাকা। ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর শেখ হাসিনা ভারতে অবস্থান করছেন। এর আগে শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে দিল্লিকে চিঠিও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সাড়া মেলেনি। এজন্য বন্দিবিনিময় সুবিধা চায় ঢাকা। এর আগে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি পাঠানো হয়েছিল। এখন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক পুলিশিং সংস্থা ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড অ্যালার্ট জারির লক্ষ্যে ব্যবস্থা নিয়েছে।
আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল গতকাল সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন। এর আগে নভেম্বরে রেড নোটিশ জারির জন্য ইন্টারপোলকে চিঠি দিয়েছিলেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। পুলিশের মহাপরিদর্শকের মাধ্যমে এ চিঠি পাঠানো হয়েছিল বলে তিনি জানিয়েছিলেন।
টাকা যায় প্রাণও যায়
বাংলাদেশ প্রতিদিনের দ্বিতীয় প্রধান সংবাদে বলা হয়েছে, প্রতি বছর ডেঙ্গুজ্বরের মৌসুম এলেই তোড়জোড় শুরু হয় মশানিধন নিয়ে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে দেশের ১১ সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, ইউনিয়নে শুধু মশা মারার পেছনেই বরাদ্দ করা হয় ৩৬০ কোটি ২৩ লাখ ২৮ হাজার টাকা। অথচ ২০২৩ সালে মশার কামড়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৭০৫ এবং গত বছর মারা গেছেন ৫৭০ জন। বিপুল অঙ্কের অর্থ ঢাললেও মশা নিয়ন্ত্রণে আসেনি।
স্থানীয় সরকার এবং সিটি করপোরেশনগুলোতে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মশানিধনে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের বরাদ্দ ছিল ১২২ কোটি টাকা। মশানিধন কার্যক্রম পরিচালনা, যন্ত্রপাতি কেনা, ডেঙ্গু মোকাবিলা, পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম ও প্রচার কাজে এই অর্থ ব্যয় করা হয়। একই খাতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের বাজেট ছিল ৪৭ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের বরাদ্দ ছিল ৩ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। মশানিধনে গাজীপুর সিটি ৪ কোটি ৭০ লাখ, নারায়ণগঞ্জ সিটি ২ কোটি, রাজশাহী সিটি ৭৩ লাখ ২৮ হাজার, রংপুর সিটি ৭৫ লাখ, বরিশাল সিটি ৬ কোটি এবং খুলনা সিটি করপোরেশনের বাজেট ছিল ১০ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। এর মধ্যে নিজস্ব তহবিল থেকে খরচ করেছে ৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা এবং এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি) থেকে বরাদ্দ পেয়েছে ৩ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের বরাদ্দ ছিল ১ কোটি ২০ লাখ টাকা। এর মধ্যে শুধু সিলেট সিটি করপোরেশনে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোনো বরাদ্দ ছিল না বলে জানান প্রতিষ্ঠানের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জাহিদুল ইসলাম। ৪২ ওয়ার্ড নিয়ে গড়ে ওঠা সিলেট সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায় মশা নিধনের জন্য ২৫০ জনের মতো জনবল দরকার থাকলেও আছে মাত্র দুজন।
যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন নীতির প্রভাব পড়বে বাংলাদেশেও
সমকালের প্রধান প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘আমেরিকান ড্রিম’ বিশ্বের কোটি মানুষের আকাঙ্ক্ষার নাম। উন্নত জীবনের আশায় বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের অভিবাসনপ্রত্যাশীদের সবচেয়ে আকর্ষণীয় গন্তব্য যুক্তরাষ্ট্র। সেই স্বপ্নে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন নতুন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনই অভিবাসন নীতিতে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনতে সই করেছেন একাধিক নির্বাহী আদেশে। এতে মার্কিন নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কঠিন থেকে কঠিনতর হচ্ছে। ট্রাম্পের এসব পদক্ষেপের প্রভাব পড়বে বাংলাদেশের ওপরেও। প্রবাসী আয়ে নেতিবাচক প্রভাব এবং পড়াশোনার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে যেতে চাওয়া বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা আরও যাচাই-বাছাইয়ের মুখোমুখি হতে পারেন বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
ট্রাম্পের অভিবাসন ও সীমান্ত সুরক্ষাবিষয়ক উল্লেখযোগ্য নির্বাহী আদেশের মধ্যে রয়েছে– জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের সমাপ্তি, আশ্রয় ও শরণার্থী প্রোগ্রাম স্থগিতকরণ, সীমান্তে সামরিক উপস্থিতি বৃদ্ধি এবং মাদক চোরাকারবারি চক্রকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা। এসব পদক্ষেপের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের পথে বড় ধরনের কাটছাঁট করা হয়েছে। এতে বিপদগ্রস্ত ও নিপীড়নের শিকার শরণার্থীদের সমর্থন-সহায়ক কর্মসূচি সীমিত করা হয়েছে। ট্রাম্প তাঁর প্রথম মেয়াদের কিছু বিতর্কিত কর্মসূচিও আবার চালু করছেন। যেমন ‘মেক্সিকোয় থাকুন’ কর্মসূচি। এ কর্মসূচির আওতায় মেক্সিকো ছাড়া অন্য দেশগুলোর আশ্রয়প্রার্থীদের মামলা মার্কিন আদালতে নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাদের মেক্সিকোয় থাকতে বাধ্য করা হয়। এ ছাড়া স্থানীয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর সঙ্গে অভিবাসন কর্তৃপক্ষকে যুক্ত করা হচ্ছে।
অর্থনৈতিকসংক্রান্ত টাস্কফোর্সের কাছে অভিযোগ
‘আমি চাঁদা দিতে দিতে নিঃস্ব হয়ে গেছি’
যুগান্তরের প্রধান খবরে বলা হয়েছে, ‘আমি চাঁদা দিতে দিতে প্রায় নিঃস্ব হয়ে গেছি। বিগত আওয়ামী লীগ সরকার আমলে গাজীপুরের সাবেক পুলিশ সুপারদের (এসপি) আবদার মেটাতে গিয়ে আমার হাঁসফাঁস অবস্থা। সেই সঙ্গে আছে নানারকমের চাঁদা। শুধু শ্রমিকদের মুখের দিকে তাকিয়ে কোনোরকমে কারখানার উৎপাদন সচল রেখেছি। চাঁদাবাজদের হাত থেকে আমাকে বাঁচান।’ কথাগুলো বলছিলেন গাজীপুরের এক গার্মেন্ট ব্যবসায়ী। ওই সময় চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ছিল মধ্যমমানের এই শিল্পপতির। অর্থনৈতিকসংক্রান্ত টাস্কফোর্স কমিটির কাছে এভাবেই তার কষ্টের কাহিনি তুলে ধরেন তিনি। শুধু তিনিই নন, এ রকম অর্ধশতাধিক ব্যবসায়ী ও শিল্পপতির ছিল চাঁদাবাজি ও ঘুসসহ নানা অভিযোগ। সম্প্রতি রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত টাস্কফোর্সের মতবিনিময় সভায় এসব অভিযোগ উঠে আসে জোরালোভাবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে এসব তথ্য।
টাস্কফোর্স সূত্রে জানা গেছে, ঘুস ও চাঁদাবাজির কারণেই মূলত পণ্যের দাম ও ব্যবসার খরচ বৃদ্ধিসহ নানা সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে চাঁদাবাজি ও ঘুষ লেনদেন বন্ধে একটি স্বাধীন ও স্বতন্ত্র ‘গুন্ডা প্রতিরোধ স্কোয়াড’ গঠনের সুপারিশ করতে যাচ্ছে টাস্কফোর্স। বৈষম্যহীন টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে অর্থনৈতিক কৌশল পুনর্নির্ধারণ ও প্রয়োজনীয় সম্পদ আহরণসংক্রান্ত টাস্কফোর্সের খসড়া প্রতিবেদনে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এই টাস্কফোর্স গঠন করে।