বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে
শেষ সময়েও নতুন দলের নেতৃত্বে টানাপোড়েন

ডিজিটাল ডেস্ক
প্রকাশ: ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৯:৫৫

ছবি : বাংলাদেশের খবর
রাজনীতিতে আসছে চমক
বাংলাদেশের খবরে লিড করা হয়েছে, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে বেশ তৎপর দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্বে দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে শিগগিরই নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ হতে যাচ্ছে। আর ছাত্রদের দল গঠনকে কেন্দ্র করে রাজনীতির মাঠ সরগরম হয়ে উঠেছে।
এদিকে নতুন রাজনৈতিক দলটির সঙ্গে প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকতে ব্যস্ত সময় পার করছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। নির্বাচন সামনে রেখে নিজেদের সাংগঠনিক অবস্থান শক্তিশালী করাসহ নানামুখী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে দলটি। অন্যদিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিজেদের শক্তি জানান দিতে, তৃণমূল পর্যায়ের সংগঠনকে ঢেলে সাজাতে কাজ করছে বিএনপি।
এই লক্ষ্যে মাঠ পর্যায়ে দল পুনর্গঠন ও সংগঠনকে শক্তিশালী করতে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন দলটির দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনমুখী যাত্রা শুরু হচ্ছে বিএনপির
প্রথম আলো লিড করেছে, এ মুহূর্তে বিএনপির সব মনোযোগ জাতীয় নির্বাচনের ওপর। আগামীকাল বৃহস্পতিবার দলের যে বর্ধিত সভা ডাকা হয়েছে, কার্যত সেখান থেকেই বিএনপির নির্বাচনমুখী যাত্রা শুরু হবে।
সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল সূত্রগুলো জানিয়েছে, সম্প্রতি বিভিন্ন মহল থেকে জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠানের যে দাবি উঠেছে, সেটাকে খুব গুরুত্ব দেবে না বিএনপি; বরং দলটি জাতীয় নির্বাচনকে মুখ্য করেই পরবর্তী সাংগঠনিক কর্মসূচি তৈরির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পবিত্র রমজান ও ঈদুল ফিতরের পরপরই নির্বাচনকেন্দ্রিক এ কর্মসূচি ও তৎপরতা শুরু হবে। আগামীকালের দলের বর্ধিত সভার মধ্য দিয়ে নির্বাচনমুখী কার্যক্রম শুরু হবে।
আগামীকাল জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হল প্রাঙ্গণে বিএনপির বর্ধিত সভা হবে। সভায় দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদ ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এবং মহানগর ও জেলার সব থানা, উপজেলা, পৌর কমিটির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক অথবা আহ্বায়ক ও সদস্যসচিবেরা অংশ নেবেন।
এর বাইরে ২০১৮ সালের একাদশ সংসদ নির্বাচনে দলের চূড়ান্ত মনোনয়ন পাওয়া এবং মনোনয়নের জন্য প্রাথমিক চিঠি পাওয়া নেতাদেরও সভায় উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।
নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপির এ বর্ধিত সভাকে ‘খুবই সময়োপযোগী’ বলে মনে করেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ।
সতর্ক করলেন সেনাপ্রধান
বাংলাদেশ প্রতিদিন লিড করেছে, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, আমি আপনাদের সতর্ক করে দিচ্ছি। পরে বলবেন, আমি সতর্ক করি নাই। আপনারা নিজেরা যদি কাদা ছোড়াছুড়ি করেন, মারামারি, কাটাকাটি করেন এই দেশ এবং জাতির স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে। তিনি বলেন, আমার অন্য কোনো আকাক্সক্ষা নেই। আমার একটাই আকাক্সক্ষা-এই দেশ এবং জাতিকে একটা সুন্দর জায়গায় রেখে আমরা সেনানিবাসে ফেরত আসব। গত সাত মাসে অনেক হয়েছে। এই দেশে আমরা সুখে-শান্তিতে থাকতে চাই।
গতকাল রাজধানীর মহাখালী রাওয়া ক্লাবে জাতীয় শহীদ সেনা দিবসের অনুষ্ঠানে বক্তব্যে সেনাপ্রধান এসব কথা বলেন। সেনাপ্রধান বলেন, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি খারাপ হওয়ার পেছনে কিছু কারণ আছে।
প্রথম কারণ হচ্ছে, আমরা নিজেরা হানাহানির মধ্যে ব্যস্ত। একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে বিষোদগারে ব্যস্ত। এটা একটা চমৎকার সুযোগ অপরাধীদের জন্য। যেহেতু আমরা অরাজক পরিস্থিতির মধ্যে আছি। তারা জানে এই সময়ে অপরাধ করে পার পেয়ে যাওয়া যাবে। এ পরিস্থিতিতে আমরা যদি সংগঠিত থাকি, একত্রিত থাকি, তাহলে এটা সম্মিলিতভাবে মোকাবিলা করা সম্ভব। তিনি বলেন, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, ডিজিএফআই, এনএসআই এগুলো দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছে অতীতে।
খারাপ কাজের সঙ্গে অনেক ভালো কাজ করেছে। আজকে দেশের যে স্থিতিশীলতা বেসামরিক-সামরিক সবাই মিলে এই অর্গানাইজেশনগুলোকে কার্যকর রেখেছে। তাদের কারণে আমরা দেশে একটি সুন্দর পরিবেশ পেয়েছি। সে জন্যই এতদিন ধরে আমরা একটা সুন্দর পরিবেশ পেয়েছি। এর মধ্যে কেউ যদি অপরাধ করে থাকে অবশ্যই শাস্তি হবে।
পবিত্র রমজান ও ঈদুল ফিতরের পরপরই নির্বাচনকেন্দ্রিক এ কর্মসূচি ও তৎপরতা শুরু হবে। আগামীকালের দলের বর্ধিত সভার মধ্য দিয়ে নির্বাচনমুখী কার্যক্রম শুরু হবে।
নাহিদ ইসলামের পদত্যাগ
যুগান্তর লিড করেছে, আত্মপ্রকাশের অপেক্ষায় থাকা তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব দিতে সরকার থেকে পদত্যাগ করেছেন উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। মঙ্গলবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন। পদত্যাগের পর তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে মাঠে থেকে কাজ করার লক্ষ্যে পদত্যাগ করেছি। সরকারের চেয়ে বাইরে রাজপথে আমার ভূমিকা বেশি হবে।’
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি (শুক্রবার)। এদিন রাজধানীর জাতীয় সংসদ ভবনসংলগ্ন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে আনুষ্ঠানিকভাবে এ দলের আত্মপ্রকাশ হবে। এতে পাঁচ লক্ষাধিক কর্মী-সমর্থকের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতারা।
ওইদিন আনুষ্ঠানিকভাবে এই দলের দায়িত্ব নেবেন সদ্য বিদায়ি উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। দীর্ঘদিন ধরেই দেশের রাজনীতিতে আলোচনায় আছে তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের বিষয়টি। নতুন এ দলের দায়িত্ব নিতে সরকারের উপদেষ্টা পদ ছাড়বেন নাহিদ ইসলাম-এমন গুঞ্জন কয়েক সপ্তাহ ধরে। তবে সব আলোচনার ইতি টেনে মঙ্গলবার উপদেষ্টা থেকে পদত্যাগ করলেন নাহিদ।
রাজনীতিক হওয়ার আকাঙ্ক্ষায় ক্ষমতার মায়া ত্যাগ নাহিদের
আমার দেশ লিড করেছে, অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টার পদ থেকে এবং জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনসহ সরকারের কমিটিগুলো থেকে পদত্যাগ করেছেন নাহিদ ইসলাম।
নতুন রাজনৈতিক দলে যোগ দিয়ে রাজপথে থেকে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানান তিনি। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মহাম্মদ ইউনুসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের অনানুষ্ঠানিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে ড. ইউনূসের হাতে পদত্যাগপত্র জমা দেন নাহিদ ইসলাম।
পদত্যাগপত্রে তিনি লিখেছেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে আমার ছাত্র-জনতার কাতারে উপস্থিত থাকা উচিত মর্মে মনে করি।
ফলে আমি আমার দায়িত্ব থেকে ইস্তফা দেওয়া সমীচীন মনে করছি। পরে যমুনার সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে পদত্যাগের বিষয়টি জানান নাহিদ ইসলাম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার, সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ, সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি।
শেষ সময়েও নতুন দলের নেতৃত্বে টানাপোড়েন
সমকাল লিড করেছে, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের নেতাদের রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পদ ছেড়েছেন নাহিদ ইসলাম। আগামী শুক্রবার রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ থেকে আত্মপ্রকাশ হতে যাওয়া দলটির আহ্বায়ক পদে তাঁর দায়িত্ব নেওয়া নিশ্চিত হলেও অন্য শীর্ষস্থানীয় পদ ও কমিটিতে কারা থাকছেন- তা নিয়ে শেষ সময়েও চলছে টানাপোড়েন। সব পক্ষকে সন্তুষ্ট করতে কমিটির আকার বড় হতে পারে।
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর বাংলামটরে জাতীয় নাগরিক কমিটির (জানাক) কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের আত্মপ্রকাশের প্রস্তুতি সভায় সিদ্ধান্ত হয়, বড় জমায়েতের মাধ্যমে রাজপথের শক্তি দেখানো হবে। সদ্য পদত্যাগ করা উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম এ সভায় আসবেন বলে গুঞ্জন থাকলেও তা সত্যি হয়নি।
শেখ হাসিনার পতন ঘটানো এক দফার ঘোষণা করা এই ছাত্রনেতা প্রাথমিক সদস্য ফরম পূরণ করে শিগগির দলে যোগ দেবেন বলে জানা গেছে। গতকাল প্রধান উপদেষ্টাকে পদত্যাগপত্র দেওয়ার পর নাহিদ ব্রিফিংয়ে বলেন, 'ছাত্র-জনতার শক্তিকে সংহত করতে সরকারে থাকার চেয়ে রাজপথে আমার ভূমিকা বেশি হবে।'
শেষ সময়েও স্বস্তি নেই
জানাক সূত্র জানিয়েছে, আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া সব পক্ষকে আমন্ত্রণ জানানো হবে। তবে সরকারের কেউ থাকবে না। আপাতত কমিটির আকার হতে পারে ১৫০ সদস্যের।
এনাফ
মানবজমিন লিড করেছে, আসছে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রত্যাশা ব্যক্ত করে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। মারামারি-কাটাকাটি আর কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে সব পক্ষের প্রতি সতর্কবার্তা দিয়ে তিনি বলেছেন, তা না হলে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে। পিলখানার বর্বরতা বিডিআর সদস্যরাই সংঘটিত করেছে। ফুল স্টপ। এখানে কোনো ইফ বা বাট নাই। কোনো বাহিনীকে অবমূল্যায়ন না করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, আক্রমণ করবেন না। উপদেশ দেন। তা আমরা গ্রহণ করবো।
মঙ্গলবার ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ উপলক্ষে মহাখালীর রাওয়া ক্লাবে ‘পিলখানায় সংঘটিত নির্মম হত্যাকাণ্ডে শাহাদাতবরণকারী শহীদ অফিসারদের স্মরণে’ আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
বক্তব্যের শুরুতে শহীদ সেনাকর্মকর্তাদের স্মরণ করেন সেনাপ্রধান। তিনি শহীদদের স্মৃতিচারণ করে বলেন, এখানে আসার পথে তাদের ছবিগুলো দেখছিলাম। আপনারা এগুলো ছবিতে দেখছেন। আমরা কিন্তু এসব চাক্ষুস দেখেছি, বর্বরতার। একটা জিনিস আমাদের মনে রাখতে হবে। এই বর্বরতা কিন্তু কোনো সেনাসদস্য করেননি। সম্পূর্ণটাই তদানীন্তন বিডিআর সদস্য দ্বারা সংঘটিত। ফুল স্টপ। এখানে কোনো ইফ এবং বাট নাই। এখানে যদি ইফ এবং বাট আনেন, এই যে বিচারিক কার্যক্রম এতদিন ধরে হয়েছে ১৬-১৭ বছর ধরে- যারা জেলে আছে, যারা কনভিকটেড সেই বিচারিক প্রক্রিয়া ব্যাহত হবে। এই জিনিসটা আমাদের খুব পরিষ্কার করে মনে রাখা প্রয়োজন। এই বিচারিক প্রক্রিয়াকে নষ্ট করবেন না।
কাদা ছোড়াছুড়ি সার্বভৌমত্বের হুমকি
কালের কণ্ঠ লিড করেছে, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সব পক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, নিজেরা কাদা ছোড়াছুড়ি, মারামারি ও কাটাকাটি করলে দেশ ও জাতির স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে। এই দেশ আমাদের সবার উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা সবাই সুখে-শান্তিতে থাকতে চাই। আমরা চাই না হানাহানি, কাটাকাটি, মারামারি।’
সব পক্ষকে হুঁশিয়ার করে দিয়ে তিনি আরো বলেন, ‘আমি আজ বলে দিলাম, নইলে বলবেন সতর্ক করিনি।
গতকাল মঙ্গলবার ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ উপলক্ষে রাজধানীর মহাখালীর রাওয়া ক্লাবে ‘২০০৯ সালে পিলখানায় সংঘটিত নির্মম হত্যাকাণ্ডে শাহাদাতবরণকারী শহীদ সেনা কর্মকর্তাদের স্মরণে’ আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন সেনাপ্রধান। রিটায়ার্ড আর্মড ফোর্সেস অফিসার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন (রাওয়া) ক্লাব আয়োজিত অনুষ্ঠানটি হয় রাওয়া ক্লাবের হেলমেট হলে।
জেনারেল ওয়াকার বলেন, ‘আমাদের মধ্যে মতের বিরোধ থাকতে পারে, চিন্তা-চেতনার বিরোধ থাকতে পারে, কিন্তু দিন শেষে যেন আমরা সবাই দেশ ও জাতির দিকে খেয়াল করে সবাই যেন এক থাকতে পারি। কেবল এক থাকলেই এ দেশ উন্নত হবে, সঠিক পথে পরিচালিত হবে।
এটিআর/