Logo

নির্বাচিত

বাংলাদেশের পত্রিকা থেকে

রাষ্ট্রকাঠামোর আমূল বদল চায় এনসিপি

Icon

ডিজিটাল ডেস্ক

প্রকাশ: ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:৪৭

রাষ্ট্রকাঠামোর আমূল বদল চায় এনসিপি

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
দৃশ্যমান হতে হবে সংস্কার ও বিচার
বাংলাদেশের খবরের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ এবং একটি নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠা করতেই জুলাই গণ-অভ্যুত্থান। এ অভ্যুত্থান কেবল ব্যক্তির পরিবর্তন নয়, ক্ষমতা থেকে একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে বসানোর পরিকল্পনা ছিল না। বরং কীভাবে রাষ্ট্রের গুণগত পরিবর্তন করে, রাষ্ট্র কাঠামোর মৌলিক এবং গুণগত সংস্কারের মাধ্যমে জনগণের অধিকার রক্ষা করবে, এমন একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আকাঙ্ক্ষা ছিল । 

তাছাড়া বাংলাদেশে বর্তমানে সংবিধানের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। বরং এখানে প্রধানমন্ত্রীকে একচ্ছত্র ক্ষমতায়ন করা হয়েছে। তার মধ্য দিয়েই সাংবিধানিকভাবে স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ রয়েছে। তাই এ সংবিধান সংস্কার নয়; বরং নতুন করে লেখা উচিত বলে মনে করে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। 

রাষ্ট্রকাঠামোর আমূল বদল চায় এনসিপি
প্রথম আলোর প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) রাষ্ট্রকাঠামোর মৌলিক সংস্কার চায়। তারা চায়, প্রধানমন্ত্রীকেন্দ্রিক নয় বরং মন্ত্রিপরিষদশাসিত সরকারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা হোক, যেখানে ক্ষমতার ভারসাম্য থাকবে এবং সাংবিধানিক পদে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্তভাবে নিয়োগ হবে।

শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক নিয়ম তৈরির কথাও বলেছে দলটি। শনিবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে এনসিপি জানায়, তারা ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসান ঘটিয়ে একটি নতুন গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক বন্দোবস্ত চায়।

এনসিপি বলেছে, সংবিধান ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোতে দলীয়করণের কারণে বর্তমান কাঠামোয় স্বৈরতন্ত্রের ঝুঁকি আছে। তাই তারা মূলত আমূল পরিবর্তনের পক্ষে। তারা আরও বলেছে, দুবারের বেশি কেউ যেন প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতি হতে না পারেন এবং সাংবিধানিক নিয়োগের দায়িত্ব জাতীয় কাউন্সিলের হাতে থাকুক। দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ, উচ্চকক্ষে সংখ্যানুপাতিক আসন বণ্টন, ১০০ নারী আসনে সরাসরি ভোটের প্রস্তাব তারা সমর্থন করেছে।

তারা চায়, নির্বাচন অবশ্যই হোক, তবে তার আগে সংস্কার ও বিচারপ্রক্রিয়া দৃশ্যমান হতে হবে। তাদের মতে, একটি সুষ্ঠু আইনসভা নির্বাচনের মাধ্যমেই গণপরিষদ গঠন সম্ভব। এনসিপি ফ্যাসিবাদী শাসনের আর পুনরাবৃত্তি চায় না।

ছাব্বিশের এপ্রিলে হতে পারে নির্বাচন
মানবজমিনের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, আগামী বছরের এপ্রিল মাসে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যদিও বিএনপিসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন চায়, তবে সরকারি ও নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, এপ্রিলের আগে নির্বাচন সম্ভব নয়। জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত ভোটার তালিকা হালনাগাদ, ফেব্রুয়ারি-মার্চে রমজান ও ঈদ থাকায় এই সময়ে নির্বাচন করা কঠিন হবে। 

সরকার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এপ্রিলেই নির্বাচন আয়োজন সবচেয়ে সুবিধাজনক সময় হতে পারে। জুন পর্যন্ত সময় সীমা থাকলেও জুনে গরম ও বৃষ্টির কারণে নির্বাচন আয়োজনের ঝুঁকি বেশি। তাই এপ্রিলেই ভোট আয়োজনের চিন্তা করছে নির্বাচন কমিশন।

এদিকে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন বিভিন্ন দলের সঙ্গে সংলাপ চালিয়ে যাচ্ছে। বিএনপি ডিসেম্বরের মধ্যে ভোট চাইলেও জামায়াত রমজানের আগে এবং এনসিপি মৌলিক সংস্কারের পর ভোট চায়। তবে নির্বাচন নিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে এখনো স্পষ্ট রোডম্যাপ না আসায় বিএনপি হতাশা প্রকাশ করেছে।

সার্বভৌমত্ব নিয়ে শঙ্কা
নয়া দিগন্তের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, ২০২৫ সালের এপ্রিল মাসে বান্দরবানের থানচি উপজেলার রেমাক্রি মুখ এলাকায় মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সদস্যরা "আরাকা ওয়াটার ফেস্টিভাল" নামে একটি জলকেলি উৎসব আয়োজন করে। তারা সামরিক পোশাকে ও অস্ত্রসহ প্রকাশ্যে অংশ নেয় এবং অনুষ্ঠান পরিচালনা করে।

বাংলাদেশের ভেতরে প্রায় ১০ কিমি ঢুকে তারা স্থানীয় পাহাড়িদের সম্পৃক্ত করে এ আয়োজন করে, যা দেশের সার্বভৌমত্বের জন্য গুরুতর হুমকি হিসেবে দেখা হচ্ছে। এই উৎসবে আরাকান আর্মি ও তাদের রাজনৈতিক শাখা ইউএলএর পতাকা, প্রতীক ও বক্তব্যের মাধ্যমে তারা নিজেদের মুক্তির প্রতীক হিসেবে উপস্থাপন করে এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীর মাঝে প্রভাব বিস্তার করে।

ভিডিওতে দেখা যায়, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরাও এতে উপস্থিত ছিলেন এবং বিজিবির সদস্যরা ঘটনাস্থলে থেকেও নিষ্ক্রিয় ছিলেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি শুধু সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান নয়, বরং একটি সুপরিকল্পিত সামরিক ও রাজনৈতিক প্রদর্শনী।

এর মাধ্যমে আরাকান আর্মি বাংলাদেশের ভেতরে তাদের প্রভাব প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছে। যদি এখনই কঠোর পদক্ষেপ না নেওয়া হয়, তাহলে এটি ভবিষ্যতে বাংলাদেশের জন্য বড় ধরনের নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণ হতে পারে।

আনুপাতিক উচ্চকক্ষ, এনসিসি ও গণভোটে রাজি নয় বিএনপি
সমকালের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, বিএনপি সংবিধান সংস্কারে কয়েকটি প্রস্তাব নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে, বিশেষ করে আনুপাতিক ভিত্তিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠন, এনসিসি (জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল) এবং গণভোট বাধ্যতামূলক করার বিষয়ে।

দলটির মতে, এসব প্রস্তাব বাস্তবায়ন হলে সংসদের ক্ষমতা ও সার্বভৌমত্ব হুমকিতে পড়বে এবং সরকারের নির্বাহী ক্ষমতা ক্ষুণ্ন হবে। বিএনপির আশঙ্কা, এনসিসি গঠিত হলে অনির্বাচিত ব্যক্তিরা ক্ষমতার কেন্দ্রে চলে আসতে পারে এবং সংসদ ভেঙে গেলে তারা জবাবদিহিহীন থেকে রাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণ নিতে পারে।

সংবিধান সংস্কার কমিশনের ৭০টি সুপারিশের মধ্যে বিএনপি ১৪টিতে একমত এবং ৬টিতে আংশিক একমত, তবে বেশ কিছু প্রস্তাবে আপত্তি জানিয়ে যুক্তি তুলে ধরেছে। তারা চায়, এসব সংস্কার পরবর্তী নির্বাচিত সংসদের মাধ্যমেই বাস্তবায়িত হোক।

কমিশন যে প্রস্তাবে দুই কক্ষে দুই-তৃতীয়াংশ সমর্থন ও গণভোট বাধ্যতামূলক করতে বলেছে, তা নিয়েও বিএনপি দ্বিমত পোষণ করেছে। তাদের মতে, এটি স্বৈরাচার রোধে যথেষ্ট নয়; বরং একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন এবং শক্তিশালী গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানই সংবিধান রক্ষার পথ। বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরত চায় এবং এনসিসির মাধ্যমে নির্বাচনকালীন সরকার গঠনেও আগ্রহী নয়। তারা মনে করে, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় চর্চা ও প্রতিষ্ঠান গঠনের ওপর জোর দেওয়া জরুরি।

আট মাসে ২২ দলের জন্ম
কালের কণ্ঠের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, গত বছরের ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত আট মাসে ২২টি নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করেছে।

এর মধ্যে গত বছরের শেষ চার মাসে ১১টি ও চলতি বছরের প্রথম চার মাসে আরও ১১টি দলের যাত্রা শুরু হয়। এ দলগুলোর মধ্যে বেশ কয়েকটি ইতোমধ্যে সাংগঠনিকভাবে শক্ত অবস্থান তৈরি করেছে, তবে অনেক দল এখনো জেলা-উপজেলায় কমিটি গঠন ও দলীয় অফিস স্থাপন সম্পন্ন করতে পারেনি। নির্বাচন কমিশনের (ইসি) শর্ত পূরণে ব্যর্থ হওয়ায় এনসিপিসহ কয়েকটি দল নিবন্ধনের সময় বৃদ্ধির আবেদন করেছে। অন্যদিকে, কিছু দল ইসির সব শর্ত পূরণ করে আবেদনও জমা দিয়েছে।

বর্তমানে ইসিতে নিবন্ধিত দলের সংখ্যা ৫০টি। গত নির্বাচনের আগে নিবন্ধনের জন্য ৯৩টি দল আবেদন করলেও অধিকাংশই নিবন্ধন পায়নি। যারা পায়নি, সেসব অনিবন্ধিত দলের তালিকা ইসি সংরক্ষণ করে রেখেছে। তবে শর্ত শিথিল হলে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে নিবন্ধিত ও অংশগ্রহণকারী দলের সংখ্যা অতীতের রেকর্ড ছাড়িয়ে যেতে পারে।

সর্বশেষ নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ৩৯টি দল অংশ নেয়, আর সবচেয়ে কম ৩টি দল অংশ নেয় ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে। এ প্রেক্ষাপটে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন দলগুলোর সক্রিয়তা আগামী নির্বাচনকে আরও বহুমাত্রিক করে তুলতে পারে।

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘিরে সরগরম দেশের রাজনীতি। সরকারপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘কম সংস্কার চাইলে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে আর বেশি সংস্কার চাইলে জুনে নির্বাচন হবে।’ বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দল সংস্কার ও সুস্পষ্ট নির্বাচনি রোডম্যাপ নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন অবস্থান নিয়েছে। 

দেশের প্রধান বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি বলছে, সংস্কার চলমান প্রক্রিয়া। ন্যূনতম সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে। অন্যতম রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলামী বলছে, প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে নির্বাচন দিতে হবে। আর আগস্টের ছাত্র-জনতার গণ আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রনেতাদের নিয়ে গড়ে ওঠা রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) পূর্ণাঙ্গ সংস্কারের আগে জাতীয় নির্বাচনের বিরোধী। এ নিয়ে চলছে তর্কবিতর্ক। নির্বাচন ও সংস্কার ইস্যুতে দলগুলোতে বিভক্তি এখন প্রকট।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সংস্কারের বিষয়ে সুপারিশগুলোর সঙ্গে একমত নয় বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল। বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বিচার বিভাগ সংস্কারের ২৩ সুপারিশের মধ্যে ২০টিতে বিএনপি একমত। দুদক সংস্কারের ২০ সুপারিশের ১৯টিতে একমত ও আংশিক একমত। জনপ্রশাসন সংস্কারের ২৬ প্রস্তাবের অর্ধেকের বেশি বিষয়ে দলটি একমত, বাকিগুলোর বিষয়ে মন্তব্য রয়েছে। আর সংসদে দুজন ডেপুটি স্পিকারের মধ্যে একজন বিরোধী দল থেকে মনোনীত করতে একমত বিএনপি।

আওয়ামী লীগের ‘চেতনার দোকানে’ লুটপাট
বুদ্ধিজীবীদের এ কেমন কাণ্ড
যুগান্তরের প্রথম পাতায় বলা হয়েছে, ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন’ প্রকল্পে রীতিমতো লুটপাট করেছেন আওয়ামী বুদ্ধিজীবীরা। নির্ধারিত কাজ সম্পন্ন না করেই সাড়ে ২৩ কোটি টাকার প্রকল্প থেকে ১৩ কোটি টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে। 

এর মধ্যে তাদের প্রতিষ্ঠান নিয়েছে প্রায় সাত কোটি টাকা। এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকা) পর্যালোচনা কমিটির তদন্ত প্রতিবেদনে। এটি মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। ওই প্রতিবেদনে এই কার্যক্রম অসমাপ্ত রেখে প্রকল্প বাতিলের সুপারিশ করা হয়। অনিয়ম ও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে আজ বৈঠকে বসছে মন্ত্রণালয়। এমন অনিয়ম ও দুর্নীতি দেখে সংশ্লিষ্টদের প্রশ্ন-চেতনার দোকান খুলে এই বুদ্ধিজীবীদের এ কেমন কাণ্ড।

জামুকার তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, যেসব আওয়ামী বুদ্ধিজীবীর প্রতিষ্ঠান নামমাত্র গবেষণা করে যে সাত কোটি (৬ কোটি ৮৯ লাখ ৮০ হাজার ৮৬১) টাকা উত্তোলন করেছে, সেগুলো হলো-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মেসবাহ কামালের গবেষণা প্রতিষ্ঠান রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট কালেকটিভ (আরডিসি) চারটি গবেষণার জন্য নিয়েছে ১ কোটি ৩১ লাখ ৩৪ হাজার ৩০৬ টাকা; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. আবু মো. দেলোয়ার হোসাইনের বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা কেন্দ্র ২টি গবেষণার জন্য ১ কোটি ৩ লাখ ৭ হাজার ৩৯৭ টাকা; উন্নয়ন সমন্বয় এর কর্ণধার (বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর) অধ্যাপক ড. আতিউর রহমান ২টি গবেষণার জন্য ৮৫ লাখ ৫৪ হাজার ৪৩৪ টাকা। অধ্যাপক ড. মুনতাসির মামুন এর গণহত্যা-নির্যাতন ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক গবেষণা কেন্দ্র ৪টি প্রতিবেদনের জন্য ১ কোটি ৬৭ লাখ ৮৮ হাজার ৮৩৭ টাকা; বাংলাদেশ ও মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা কেন্দ্র, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় নামের একটি প্রতিষ্ঠান ১টি গবেষণার বিপরীতে নিয়েছে ৩৫ লাখ ৩২ হাজার ৩২৯ টাকা।

এই প্রতিষ্ঠানটির প্রধান জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. এমরান জাহান। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদের প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পার্লামেন্টারি স্টাডিজ (সিপিএস) ১টি গবেষণা প্রতিবেদনের জন্য নিয়েছে ৭৯ লাখ ৪৬ হাজার ৫০০ টাকা। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফায়েকুজ্জামানের প্রতিষ্ঠান প্রাগমেটিক কনসালটেন্সি অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার (পিসিআরসি) ২টি গবেষণা প্রতিবেদন করেছে। 

এর জন্য নিয়েছে ৮৭ লাখ ১৭ হাজার ৫৮ টাকা। এই ১৬টি গবেষণার জন্য প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তিমূল্য ছিল সর্বমোট ১২ কোটি ৪৭ লাখ ১৫ হাজার ৩৩০ টাকা। ইতোমধ্যে পরিশোধ করা হয়েছে সর্বমোট ৬ কোটি ৮৯ লাখ ৮০ হাজার ৮৬১ টাকা। প্রতিষ্ঠানগুলো পাওনা রয়েছে ৫ কোটি ৫৭ লাখ ৩৪ হাজার ৪৬৯ টাকা।

Logo
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন প্রধান, ডিজিটাল সংস্করণ হাসনাত কাদীর